ύ \υ বৃহৎ বঙ্গ ইতিহাস এই মহাদেশের অন্তৰ্গত করিতে পারিলাম না ; ইহা আমাদের অক্ষমতা ও স্থানাভাবের জন্য। বস্তুতঃ পূৰ্ব্বভারতে শিক্ষাদীক্ষার আদর্শ ও ভাষা প্রায় একইরূপ। এই সমগ্ৰ দেশটার ইতিহাস এত ঘনিষ্ঠভাৰে জড়িত এবং ইহা এতই একীভাবাপন্ন যে ইহাদের BD BDBSu uLu ggB BDE BBDB LBD DBDD DDD DDDS SLED DBDDB BHDHD DBDBSDD BOBBB D BBB DBBD BDDB BDB SDDD DDD বৌদ্ধ যুগে মগধ, রাজগৃহ, ওদন্তপুর, তমলুক (তামলিপ্তি ), দন্তভুক্তি, মহাস্থান, করণস্বর্ণ SEDDBSS BBDBS DBBDBS DBDiBBBS BBDS uBB SSDDDS DDDS LDDDDS কৰ্ম্মান্ত, বিজয়নগর, সিংহপুর, সাভার, মহানাদ প্ৰভৃতি নানাস্থান এই দেশের রাষ্ট্ৰীয় কেন্দ্ররূপে যুগে যুগে শাসনদণ্ড পরিচালনা করিয়াছে। মুসলমানদের সময়েও কতবার এই কেন্ত্রের পরিবর্তন ঘটিয়াছে। গৌড়, লক্ষণাবতী, রুমতী, তাণ্ডা, পাণ্ডুয়া, ঢাকা, মুর্শিদাবাদ, রাজমহল প্রভৃতি কতই না। স্থানে খামখেয়ালী রাজার রাজধানী পরিবর্তিত করিয়াছেন । চতুর্দশ ও পঞ্চদশ শতাব্দীতে পূৰ্ব্বভারতের ভাষা অনেকটা এক রকমের ছিল। মণিপুর, প্ৰাগজ্যোতিষপুর, কাছাড়, ত্রিপুরা প্ৰভৃতি দেশের রাজসভায় বাঙ্গলা ভাষা সমাদৃত ছিল ; তথাকার রাজকীয় দলিলপত্র ও তাম্রাপটে বাঙ্গলা ভাষাই ব্যবহৃত হইত। রাজাদের যশোগান প্ৰজার বাঙ্গলা ভাষাতেই গাহিত । সেনরাজাদেব সময়ে সংস্কৃতের প্রভাব অত্যন্ত বুদ্ধি পাইয়াছিল, কিন্তু বঙ্গদেশের যে সকল স্থান সেনদের সীমা-বহির্ভূত ছিল, সেই সকল অঞ্চলে সংস্কৃতের প্রভাব স্বীকৃত হইলেও বাঙ্গলা ভাষা অনাদৃত ছিল না। বাঙ্গলা ভাষাকে রাজমালায় “সুভাষা” বলা হইয়াছে ; এই উপাধি দ্বারা। কথিত ভাষার সহিত লিখিত ভাষার পার্থক্য সুচিত হইয়াছে। নলিনী ভট্টশালী মহাশয়ের মতে ত্রিপুরা জেলার কামত গ্রাম এক সময়ে খড়গ বংশের রাজধানী ছিল। উক্ত বংশের রাজার সমতট রাজত্ব করিতেন। খড়গ বংশীয় রাজাদের সঙ্গে আরাকান রাজাদের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়তা হইয়াছিল, সমতটের রাজপুত্র এক সময়ে আরাকান শাসন করিতেন, তাহাও নলিনী ভট্টশালী মহাশয় প্ৰতিপন্ন করিয়াছেন। বৌদ্ধ-প্ৰাধান্য-যুগে পূৰ্বভারতের রাজাদের সঙ্গে বৃহত্তর ভারতের সম্বন্ধ ঘনিষ্ঠ ছিল। আরাকানের রাজসভায় সেদিন পৰ্য্যন্তও “বঙ্গভাষী আদৃত ছিল এবং আরাকানবাসীরা বাঙ্গলু” – “মায পুস্তকাদি রচনা করিতেন।” এ সম্বন্ধে চট্টগ্রামবাসী শ্ৰীযুক্ত আশুতোষ চৌধু’’। ( ১৯৩৩, ৪ঠা জানুয়ারীর )। চিঠিতে জানাইয়াছেন :- :"t “অল্প কয়েকদিন পূর্বে আমি দৌলত কাজিয়ী একখানা ছেড়া পুথি " ` বৎসর পূর্বে আরাকানের রাজসভায় বঙ্গ ভাষার চর্চা হইত । আ' রাজা সুলতান সুজাকে আশ্ৰয় দিয়া সমদে ডুবাইয়াছিলেন, আলওয়া তখন উপস্থিত ছিলেন। আলওয়ালের সেকেন্দরনামায় উল্লেখ আছে । f এই মতে সুখে গোয়াইনু বহুকাল । বৃদ্ধ বয়সে অবশেষে দটিল জঞ্জাল ॥
