পাতা:বৃহৎকথা - দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/১০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বার কোন প্রয়োজন নাই, আমার এই প্রার্থমা ভূমি পূর্ণ করিও, যে আমায় তুমি কাহাকেও দান করিও না, আমি তোমার গৃহে অবিবাহিতা থাকিলে মঙ্গল হইবে। ইহা বলিয়া পুনৰ্ব্বার শয়ন করত সদ্যোজাত ভাৰে অবস্থিতি করিতে লাগিল । তখন ধৰ্ম্মগুপ্ত ভীভ হইয় গৃহমধ্যে তাহকে গুপ্তভাবে স্থাপন করত: বাহিরে প্রকাশ করিল যে কল্প জাত মাত্র পঞ্চ পাইয়াছে। পরে কন্যা গৃহমধ্যে গুপ্ত ভাবে চন্দ্রকলার দ্যায় ক্রমশ বৃদ্ধি পাইতে লাগিল এবং বণিক ভাহার নাম রাখিলেন সোম প্রড় । একদা সোম প্রভা মধুৎসব দর্শনার্থ কৌতুহলাবিষ্ট চিত্তে হৰ্ঘ্য পৃষ্ঠে আরোহণ করিয়া দণ্ডায়মান আছেন, এমত কালে গুইচন্দ্র। নামে এক বণিক পুত্র नि হইতে দেখিয়া তাহাকে বিবাহ করিবার নিমিত্তে অত্যন্ত অভিলাষী হইয়া দুঃখিত হৃদয়ে কষ্ট সৃষ্টে গৃহে গমন করিল। গুহচন্দ্র গৃহে গিয়া সোম প্রভাকৃষ্ট হৃদয়ে দুৰ্ম্মনাহইয়। ক্রমশ শীর্থ হইতে লাগিল, ইহ দেখিয়া গুইচন্দ্রের সমবয়স্য এক বণিক পুত্র তাহার পিতা গুহসেনের নিকুটে গিয়া তাহার সমস্ত বৃত্তান্ত আদোপান্ত বর্ণন করাতে গুহসেন পুত্র স্নেহে ধৰ্ম্মগুপ্তের নিকটে গিয়া স্বীয় পুত্রের নিমিত্তে র্তাহার কস্তা সোমপ্রভাকে প্রার্থনা করিল। ধৰ্ম্মগুপ্ত তাহ স্বীকারন করিয়া তাহাকে কোন প্রকার প্রতিবন্ধের কথা কহিয়া প্রত্যাখ্যান করিল। :