পাতা:বৃহৎকথা - দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/১১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

'ృశి ty বৃহৎকথা । । দিগের গোপাল রাজাকে দেখিতে পাইয়াও প্রণাম করে নাই বলিয়া গোপালরাজ কহিল তুমি আমাকে প্রণাম না করিয়া এখানদিয়া গমন করিতে পরিবে না। তাহাতে বিপ্রবালক পরিহাস বোধ করিয়া তদ্বাক্য গ্রাহ ন করাতে ভিনি আমাদিগের প্রতৃি আজ্ঞা করিলেন এই অবিনীত বিপ্রবালকের পাদচ্ছেদন করিয়া নিগ্ৰহ প্রদান পূৰ্ব্বক শাসন কর। এই আজ্ঞা পাইয়া আমরা তাহাই করিলাম ! মহারাজ ! আমাদিগের মধ্যে কোন বালকই প্রভুর আজ্ঞা লঙ্ঘন করিতে সমর্থ হয় না। ইহ শ্রবণ করিয়া প্রত্যুৎপন্নমতি যৌগন্ধরায়ণ নিজনে রাজাকে কহিলেন, মহারাজ ! নিশ্চয় বোধ হইতেছে ঐ স্থানের ভূগর্ভমধ্যে কোন রাজার সিংহাসন নিহিত আছে,তাহারই প্রভাবে গোপবালকগণের এতাদৃশ প্রভুত্ত্ব । সম্পাদিত হইতেছে। অতএব চলুন তথায় গিয়া পরীক্ষা করিয়া দেখি। ইহা শ্রবণ করিয়া রাজা সেই গোপবালকদিগকে অগ্রে করিয়া মন্ত্রিগণ সমভিব্যাহারে ভথায় যাত্র করিলেন। সৈন্ত সামন্ত সহিত গমন করিতে করিতে তথায় উপস্থিত হইয়া, পরীক্ষার্থ কৃষকগণ দ্বার। সেই, স্থান খনন করিতে আরম্ভ করিলেন। পৌতৃক রত্ন সিংহাসন প্রাপ্ত হইয়া বৎসরাজের দিগ্বিজয় মন্ত্ৰণ । * কিয়ার খনন করিতে করিতে সেই ভূগর্ভ হইতে বৃহৎ পৰ্ব্বতাঙ্কার এক যক্ষ উথিত হইল, এবং কহিল