পাতা:বেণের মেয়ে - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বেণের মেয়ে নাম “পাকান” । পরে এই পাতা দুধে সিদ্ধ করা হইত, শাখ দিয়া ডলা হইত, তাহার পর কাঠী বাদ দিয়া পাতাগুলিকে সমান করিয়া কাটা হইত, তাহার পর তালপাতার আড়-দীঘ বুঝিয়া কোনটির ঠিক মাঝখানে LBDD uDu DBD DBBBDBuS SuDuuYBD DJD DD DBBD KBBB DDB চালাইয়া দেওয়া হইত, সেই দড়ীতে তালপাতাগুলি বাধা হইত। যদি পাতাগুলি লম্বায় বেশী হইত, তবে দুই জায়গায় দুইটি ছিদ্র করা হইত, আরও বেশী লম্বা হইলে তিনটি ছিদ্র করা হইত। পুস্তকবিশেষে ঠিক মাঝখানে ছিদ্র না করিয়া একটু বামের দিকে ছিদ্র করা হইত। বৌদ্ধের প্ৰায়ই বামের দিকে ছিদ্র করিত। পুথি লেখা হইলে, পাঠের পুথির দড়ীতে একটি তালপাতের ময়ুর, লাগাইয়া রাখা হইত। পড়িতে পড়িতে হঠাৎ উঠিয়া যাইতে চাইলে, ময়ুরটি পাতায় দিয়া বঁাধিয়া রাখিয়া যাইতে হইত, নতুবা কোথায় থাকিল, ঠিকানা পাইবে কিরূপে ? BBuDuD DDBDDD DB BBBuSDD DBDS BDBDBBDS S DDDD DBLDY S দোয়াতটি একটি কাঠের ফ্রেমে আঁটা ! ফ্রেমটি হাতখানেক লম্বা । যতটুকুতে দোয়াত আছে, তাহার বাহিরে কলম রাখিবার জায়গা । কলম অনেকগুলি ;-কোনটি কঞ্চির, কোনটি বাকারীর, কোনটি শরের, কোনটি অস্থির, কোনটি কলমীডগার। সবগুলিই বেশ করিয়া পাকান, আর সরু করিয়া কাটা । লিখিতে লিখিতে কলমের মোচ খারাপ হইয়া গেলে, তাহাকে ফের কাটিয়া লইবার জন্য, একখানি ইসপাতের ছুৱীও কলমদানীতে থাকে। দোয়াতদান ও কলমদানের পাশে বালীদান। তাহাতে খুব সরু মিহি বালী থাকিত। সেকালে এই বালীতেই ব্লটিঙের কাজ হইত। ভবদেব অনর্গল বলিয়া যাইতেছেন, আর তঁহার সহকারী পণ্ডিতেরা লিখিতেছেন এবং মধ্যে মধ্যে আপত্তি তুলিয়া বিচার করিতেছেন। و