পাতা:বেলা অবেলা কালবেলা - জীবনানন্দ দাশ.pdf/৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হে পাবক, অনন্ত নক্ষত্ৰণীথি তুমি অন্ধকারে ১৩ : আমাকে একটি কথা দাও যা আকাশের মতো সহজ মহৎ বিশাল, ১৩ : মাঠের ভিড়ে গাছের ফঁাকে দিনের রৌদ্র অই ; ১৪ : ভোরের বেলার মাঠ প্রান্তর নীলকণ্ঠ পাখি, ১৫ : বিকেলবেলা গড়িয়ে গেলে অনেক মেঘের ভিড় ১৬ : অনেক নদীর জল উবে গেছে— ১৭ : চারিদিকে নীল সাগর ডাকে অন্ধকারে, শুনি ; ১৮ : তোমার নিকট থেকে সর্বদাই বিদায়ের কথা ছিল ২১ : চারিদিকে প্রকৃতির ক্ষমতা নিজের মতো ছড়ায়ে রয়েছে। ২২ : এইখানে শূন্যে অনুধাবনীয় পাহাড় উঠেছে ২ ( : একজন সামান্য মাতুষকে দেখা যেত রোজ ২৬ অনেক পুরোনো দিন থেকে উঠে নতুন শহরে ২৮ : বেঁচে থেকে কোনো লাভ নেই,—আমি বলি না তা । ২৯ : বহুদিন তামার এ-হৃদয়কে অবরোধ করে রয়ে গেছে ; ৩১ : কেমন আশার মতো মনে হয় রোদের পৃথিবী,— ৩২ : বিকেলবেলার আলো ক্রমে নিভাছ আকাশ থেকে । ৩৩ : এইখানে মাইল মাইল ঘাস ও শালিখ রৌদ্র ছাড়া কিছু নেই। ৩৩ : কোনো দিন নগরীর শীতের প্রথম কুয়াশায় ৩৫ : শীতের ঘুমের থেকে এখন বিদায় নিয়ে বাহিরের অন্ধকার রাতে ৩৬ : আমরা যদি রাতের কপাট খুলে ফেলে এই পৃথিবীর নীল সাগরের বারে ৩৮ : আকাশের থেকে আলো নিভে যায় ব'লে মনে হয় । ৪০ : কখনো বা মৃত জনমানবের দেশে ৪১. বল সূর্য ; অন্ধকারের অন্তরালে হারিয়ে গেছে দেশ। ৪২ : সেই শৈশবের থেকে এ-সব আকাশ মাঠ রৌদ্র দেখেছি ; ৪৭ : তাধারে হিমের রাতে আকাশের তলে ৫০ : পৃথিবী সূর্যকে ঘিরে ঘুরে গেলে দিন ৫২ : পটভূমির ভিতরে গিয়ে কবে তোমায় দেখেছিলাম আমি