পাতা:বোম্বাই চিত্র - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সিন্ধু কাহিনী। ) কালক্রমে এই বৈদিক প্রথার অনেক পরিবাের্ড7 6 দুৰ্গঢ়ি হইয়া আসিয়াছে। সংস্কার-পদ্ধতি প্ৰয়োগে নামকরণ পদ্ধতি নিম্নলিখিত প্ৰকার । একাদশ কিম্বা দ্বাদশ দিবসে পিতা সন্তানের দীর্ঘায়ু ও কল্যাণ উদ্দেশে নামকরণ সঙ্কল্প করিবেন। হোম ক্রিয়া ইচ্ছাধীন। নিম্নলিখিত নাম হইতে নাম নির্বাচিত হওয়া উচিত। y R \S) 8 C V কৃষ্ণ অনন্ত আচুৰ্য্যত চক্ৰী বৈকুণ্ঠ জনাৰ্দন Գ zܘ س Ә о. SS SS উপেন্দ্ৰ যজ্ঞপুরুষ বাসুদেব হরি যোগীশ পুণ্ডরীকক্ষ চৈত্র হইতে ফান্থন পৰ্য্যন্ত এক এক মাসের এক এক অধিষ্ঠাত্রী দেবতা,-চৈত্র-প্রধান কৃষ্ণ, বৈশাখ-প্রধান অনন্ত ইত্যাদি। এই হেতু যে মাসে সন্তান জন্মে সেই মাসের অধিষ্ঠাত্রী দেবতার নামে তাহার নাম রাখিতে হইবে। চৈত্রে জন্মিলে তাহাকে কৃষ্ণের নাম দেওয়া বিধেয় । অপিচ। গৃহ-দেবতা কি কুল-দেবতার নাম হইতেও সন্তানের নাম দেওয়া যায়, যথা শঙ্কর, মহাদেব, গোবিন্দ, গণেশ, গোপাল, बाभन देऊनि । সংস্কার-পদ্ধতিতে নাম রাখিবার আর এক প্রথা নির্দিষ্ট আছে। একটী কাংস্য পাত্ৰে স্বর্ণ লেখনী দ্বারা চতুৰ্ব্বিধ নাম লিখিত হইবে। যথা