ভারত বর্ষীয় ইংরাজ । Sv) বিদ্বেষানল সততই প্ৰজ্বলিত থাকে। ইহা যেন মনে থাকে যে, আমাদের যেরূপ অবস্থা, তাহাতে রাজার স্বার্থ এবং প্ৰজার স্বাৰ্থ পরস্পর-বিরোধী। সুতরাং রাজ-ভক্তির মূলেই কুঠারাঘাত। দেশীয় বাণিজ্য ব্যবসায়ের শ্ৰীবৃদ্ধি হইলে মঞ্চেষ্টর হইতে হাহাকার উঠে। আমাদের মধ্যে উচ্চ শিক্ষা প্রচার হইলে রাজপুরুষদের ভয় হয় পাছে আমরা তাহদের সমকক্ষ হইতে সাহসী হই, পাছে তাহাদের অধিকৃত উচ্চ কৰ্ম্মস্থানগুলি অধিকার করিয়া লই । ইংরাজ-রাজ্য হইতে আমাদের ইষ্টানিষ্টের তুলনা করিলে বেশীর ভাগ কি দাড়ায়, তাহা নির্ণয় করা সহজ নহে। এই সম্বন্ধে মহাত্মা সর টমাস মনরোর নিম্নলিখিত হৃদয়-ভেদী কথাগুলি অামাদের প্রণিধান যোগ্য ব্ৰিটিষ রাজ্য হইতে এদেশীয় লোকদিগের লাভালাভ তুলনা করিয়া দেখিলে BBB DBDBB BDBS DSDD BDD DBD DBDBBDDDD DDBuDu BDD DB DDD SS BBBBS DBDD BBDD BBB DDDDBBB BBDB DBuBD DBDDB DBDBDBBB DBBDDS DDD তাহাঁদের ধন প্ৰাণ পূৰ্ব্বাপেক্ষা অধিক সংরক্ষিত, কর্তৃপুরুষদের দ্বারা তাহদের বিনাপরাধে দণ্ড অথবা অর্থাপহরণের সম্ভাবনা নাই, আর তাহদের কারভারও অপেক্ষাকৃত লঘু। কিন্তু আর একদিকে দেখ, তাহদের জন্য যে সকল আইন হইতেছে, তাহার রচনাতে তাহাদের কোন হস্ত নাই ও কনিষ্ঠ পদের কৰ্ম্মচারীদের যতদূর সম্ভবে তদ্ভিন্ন সেই সকল আইন জারী করিবারও তাঁহাদের অধিকার নাই । সিবিল অথবা সৈনিক বিভাগের উচ্চ পদবীতে আরোহণে তাহারা অসমৰ্থ । যাহার দেশের প্রাচীন কৰ্ত্তা ও নেতা, তাহারা হীন পরাধীন জাতিরূপে, দাস ও অনুচর রূপে সর্বত্র পরিগণিত। দেশীয়দিগকে ন্যায়াবহ রাজনিয়ম ও লঘু করের সুফল প্রদানেই যথেষ্ট হইল তাহী নহে। তাহদের জাতীয় স্বভাব উন্নত করিবার চেষ্টা করিতে হইবে। কিন্তু বিদেশীয় রাজার রাজ্যে তাহদের অবনতির এত রাশি রাশি কারণ রহিয়াছে যে, অধঃপতন হইতে তাহাদিগকে তুলিয়া রাখা দুষ্কর। এক প্রাচীন উক্তি আছে, "He who loses liberty losos half his virtuo” GIR वJडि श्यांशीनडां श्iद्धां
