ভাববার কথা । বাহা কেবল কৌতুহল উদ্দীপিত করে এবং অপকারক—এ প্রকার বিষয়ের অনুসন্ধান করা অতি নিৰ্ব্বোধের কার্য্য ; চক্ষু থাকিতেও আমরা দেখিতেছি না । ২ । ন্যায়শাস্ত্রীয় পদার্থ-বিচারে আমরা কেন ব্যাপৃত থাকি ? তিনিই বহু সন্দেহপূর্ণ তর্ক হইতে মুক্ত হয়েন, সনাতন (ক) বাণী র্যাহাকে উপদেশ করেন । с সেই অদ্বিতীয় বাণী হইতে সকল পদার্থ বিনিঃস্থত হইয়াছে, সকল পদার্থ তাহাকেই নির্দেশ করিতেছে, তিনিই আদি, তিনিই আমাদিগকে উপদেশ করেন। র্তাহাকে ছাড়িয়া কেহ কিছু বুঝিতে পারে না ; অথবা, কোন বিষয়ে ষথার্থ বিচার করিতে পারে না । তিনিই অচলভাবে প্রতিষ্ঠিত,—তিনিই ঈশ্বরে সংস্থিত, যাহার উদ্দেশু একমাত্র, যিনি সকল পদার্থ এক অদ্বিতীয় কারণে নির্দেশ করেন এবং যিনি এক জ্যোতিতে সমস্ত পদার্থ দর্শন করেন । হে ঈশ্বর, হে সত্য, অনস্ত প্রেমে আমাকে তোমার সহিত একীভূত করিয়া লণ্ড । * বহু বিষয় পাঠ এবং শ্রবণ করিয়া আমি অতি ক্লাস্ত হইয়া পড়ি ; আমার সকল অভাব, সকল বাসন, তোমাতেই নিহিত। আচাৰ্য সকল নিৰ্ব্বাক হউক, জগৎ তোমার সমক্ষে স্তন্ধ হউক ; প্রভো, কেবল তুমি বল । ৩। মামুষের মন ষতই সংষত এবং অন্তঃপ্রদেশ হইতে সরল (ক) এই বাণী অনেকটা বৈদাপ্তিকদিগের ‘মায়া’র স্থায় । ইনিই ঈশারূপে श्रग्वङिiङ्ग इन् । ৬৬
