পাতা:মঙ্গলচণ্ডী - দ্বিজ মাধব .pdf/৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8\ মঙ্গলচণ্ডীর গীত ক-পুথির প্রথম তিন পাতা এবং শেষের সামান্য অংশ খণ্ডিত বলিয়া ঐ দুই স্থলে খ-পুথিকেই আদর্শ রূপে গ্ৰহণ করা হইয়াছে। গ-পুথি, তালিকা-সংখ্যা ৮, তারিখ ১৭৮৮ খ্রী: ঘ-পুথি, তালিকা-সংখ্যা ৭, তারিখ ১৮৯৫ খ্রী: ইহা দুইখানি খণ্ডিত পথি; ১-১০ এক পুথি, ১১-১১৪ অন্য পুথি মিলাইয়া বঁধাই করা ও শ্রীব্দীনেশচন্দ্র সেনের নামাঙ্কিত। ड-श्रृंथि, डालिक-ग९थTi ०8, उांब्रिश ०५२७ शौ: फ्र-शृंशिं, उजिंका-ग:श्रn s&, उांत्रिंथं str७७ श्री: ছ-পুথি, তালিকা-সংখ্যা ১৮, তারিখ ১৩১১ বঙ্গাবাদ প্রাচীন বাংলা পুথিতে একই শব্দের নানা প্রকার নূতন নূতন বানান দেখিতে পাওয়া যায়। যেমন “ হৃদয় ’ শব্দটি কেহ লিখিয়াছেন হিন্দয়, আবার ‘হিন্দয়৷ ” বানানও দেখিয়াছি মনে পড়ে। অনেক সময়ে একই পুথিতে একই শব্দের বিভিন্ন বানান পাওয়া যায়। প্রাচীন পুথির বানান-সম্বন্ধে দুই প্রকার মত প্রচলিত। কেহ উহাকে লিপিকারগণের অসতর্কতার বা অজ্ঞতার ফল বলিয়া মনে করেন । আবার কেহ কেহ উহাতে সেই সময়ের ভাষাগত বা উচচারণ-গত বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করিয়া থাকেন। পুথি-মুদ্রণের সময়ে ঐ রূপ বানান আমূল সংশোধন করিয়া দেওয়া উচিত, ইহাই প্রথম পক্ষের মত। কিন্তু দ্বিতীয় পক্ষ সংশোধনের একান্ত বিরোধী । এই উভয় মত পরীক্ষা করিয়া অমূল্যচরণ বিদ্যাভূষণ মহাশয় লিখিয়াছিলেন—“ এই সকল কারণে সমস্ত পুথিরই বানান আমূল সংশোধন করা যেমন কৰ্ত্তব্য নহে, তেমনি মুখ লিপিকরের লিখিত অৰ্ব্বাচীন বা প্রাচীন পুথির বানানও যথাযথ প্ৰকাশ করা সঙ্গত নহে।” পূর্বে প্রাচীন বাংলা গ্রন্থের একমাত্র পরিবেষক ছিলেন বটতলার প্রকাশকগণ। তাঁহারা প্রাচীন কবিদের রচনা সুখ-পাঠ্য করিবার জন্য শুধু বানান কেন, আখ্যান এবং ভাষাও যদুচছ পরিবত্তিত করিতেন। কিন্তু ইহা সঙ্গত DBDS KD BDBBBBB BDDBBS S BBBDS DDDD D DDDDD আচার-ব্যবহার-সম্বন্ধে অনেক তথ্য পাইতে পারি। সম্পাদনকালে এই সকল ঐতিহাসিক নিদর্শন যাহাতে বিলুপ্তনা হয়, সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখা আবশ্যক। খুব সম্ভব বটতলার এই সংশোধনী-রীতির প্রতিক্রিয়াস্বরূপ পরবর্তী কালে ১ বাঙ্গাল প্রাচীন পুথির বিবরণ, ৩য় খণ্ড, ২য় সংখ্যা, বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ, ১৩৩৩, וככ :t"