পাতা:মরণের ডঙ্কাবাজে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भद्रंद्र उश्| वांङ অন্ধকার ঘরের কোণে এদের কে এ অবস্থায় এনে ফেলেছে তা না বুঝতে পেরে সবাই মহা বিস্ময়ে মুখ চাওয়া চাওয়ি করতে লাগলো । হঠাৎ বিমল বলে উঠলো-এ্যালিস ! মিনি । প্ৰথমে ওর দিকে চমকে উঠে চাইলে এ্যালিস। বিমলকে দেখে সে যেন প্ৰথমটা চিনতে পারলে না-তারপর প্রায় ছুটে ওর কাছে এসে বিস্মিত চকিত আনন্দভরা কণ্ঠে বল্লে-তুমি এখানে ! সঙ্গে সঙ্গে মিনিও ছুটে এল। মিনির চেহারাটা বড় খারাপ হয়েগিয়েছে নানা কষ্টে, উদ্বেগে, এবং খুব সম্ভবতঃ অনাহারেও বটে। সে বল্লে, তোমার বন্ধু কই ? ঘণ্টা কয়েক পরে। একটা পিচ গাছের তলায় বসে মিনি, এ্যালিস ও বিমল কথা। বলছিল। এখনও রাত আছে। তবে পূর্ব আকাশে শুকতারা উঠেছেভোর হওয়ার বেশী দেরি নেই । মিনি ও এ্যালিস তাদের গল্প বলে যাচ্ছিল। ওদের ভাল করে খেতে দেওয়া হয়েছে, কারণ এদের মুখ দেখে মনে হচ্ছিল পেট ভরে খাওয়া ওদের অদৃষ্ট অনেকদিন ধরে জোটেনি। বিমল বল্লে-এখানে তোমরা কি করে এলে ? এ্যালিস বল্লে-এখনও ঠিক গুছিয়ে বলতে পারবো না, কিন্তু বড় খুসি হয়েছি তোমায় দেখে, বিমল। আমরা তো আশঙ্কা করছিলাম জাপানীরা আক্রমণ করেছে-এইবার ঘর জালিয়ে আমাদের বন্দী অবস্থায় পুড়িয়ে মারবে-কে আর উদ্ধার করবে। আমাদের ? আর আমাদের অস্তিত্ব জানেই বা কে ? -कcद Cडाभद्रा (टी 6licभ (4८* छ ? JS o