পাতা:মরণের ডঙ্কাবাজে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भद्र6°द्र ऐछक्षा दाङ প্ল্যাটফৰ্ম্মে ঢুকতে দেখা গেল এবং কিছুক্ষণ পরে প্রোফেসর লি তার দলবল निग्र छgभूg क८द्ध c८१ डेर्ट °iggलन, (प्रेक्ष७ cछcद्ध लेिल । for of C3 aC i হ্যানকাউ সহরের উপকণ্ঠে পবিত্র ফা-চিন মন্দির। মিং রাজবংশের রাজকুমারী ফা-চিন তার প্রণয়ীর স্মৃতির মান রাখবার জন্যে চিরকুমারী ছিলেন-এবং একটী ক্ষুদ্র বৌদ্ধ মঠে দেহত্যাগ করেন। একষট্টি বছর বয়সে। তঁর দেহের পুণ্য ভস্মরাশির ওপরে এই মন্দির প্রতিষ্ঠিত । মন্দিরের চারিধারে অতি মনোরম উদ্যান ও ফোয়ারা । সন্ধ্যার কিছু পূর্বে এ্যালিস ও বিমল মাৰ্ব্বেলের চৌবাচ্চায় মন্দিরে অতি বিখ্যাত লালমাছ দেখছিল। অনেক দূর থেকে লোকে এই লালমাছ দেখতে আসে- আর আসে নব বিবাহিত দম্পতি-তাদের বিবাহিত জীবনের কল্যাণ কামনায় । একটা গাছের ছায়ায় বেঞ্চিতে এ্যালিস ক্লান্ত ভাবে বসলো । বিমল বল্লে--মিনিরা কোথায় ? --মন্দিরের মধ্যে ঢুকেছে। এখানে বসে। কেমন সুন্দয় লালমাছ খেলা করছে দেখো । আমি কি ভাবছি বিমল জানো, এমন পবিত্র মন্দির, এমন সুন্দর শান্তি, এই প্ৰাচীন পাইন গাছের সারি-সব জাপানী বোমায় একদিন হয়তো ধ্বংস হয়ে যাবে। যুদ্ধের এই পরিণাম,

  • প্ৰাচীন দিনের শাস্তি ও সৌন্দৰ্য্যকে চুরমার করে বর্বরতাকে প্রতিষ্ঠিত

করবে । -এ্যালিস, আর কতদিন চীনে থাকবে ? እ8b”