পাতা:মরণের ডঙ্কাবাজে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

双劲乙<同g零|可忆夺 দিকে গেল। বিমলের মনে হোল সেই একবার বৈদ্যাবাটীর গঙ্গার চরে সে তরমুজ কিনতে গিয়েছিল-এ ঠিক যেন সেই বৈদ্যাবাটীর চড়ার চাষী কৈবৰ্ত্তদের গা খান। একখানা গরু,বগাড়ী সামনেই ছিলতফাতেব মধ্যে চোখে পড়লো সেটার গডন সম্পূর্ণ অন্য ধরণের। গরুর গাড়ীর আত মোট চাকা বাংলাদেশে হয় না । ওদের আসতে দেখেই কিন্তু বস্তির মধ্যে একটা ভয় ও আতঙ্কের সৃষ্টি হোল। মেয়ে পুরুষ যে যার ঘর ছেডে ছুটে বেরুলো—এদিক ওদিক দৌড় দিল। চীনা কৰ্ম্মচারী ও তৎপর কম নয়-সেও ছুটে গিয়ে একটি ধাবমান সুদীলোকের পাগ আগলে দাডালো । স্ত্রীলোকটি দুহাতে মুখ ঢেকে মাটীতে বসে পড়ে জড়সড় হয়ে আৰ্ত্তনাদ করে উঠলো । ব্যাপারটা কি ? সুরেশ্বর ও বিমল অবাক হয়ে গিয়েছে । স্ত্রীলোকের বিপন্ন কণ্ঠেব আৰ্ত্তনাদ বিমল সহ্য করতে পারলে না । ও চেচিয়ে বল্লে-ওকে কিছু বলে না, মিঃ চাংপে ততক্ষণ ওদের সঙ্গী চীনা ভাষায় কি একটা বল্পে স্ত্রীলোকটীকে । কথাটা এই রকম শোনালে ওদের অনভ্যস্ত কাণে । -श्ि চিন-কিচিন-চিন-চিন--- স্ত্রীলোকটী মুখ থেকে হাত সরিয়ে নিয়ে ওর দিকে ভয়ে ভয়ে চেয়ে বল্লে-ই চিন, কি চিন, সি চিন— —কি চিন, ফি চিন? -সি চিন , লি চিন । সুরেশ্বর ও বিমল ওদের কথা শুনে হেসেই খুন | কথাবাৰ্ত্তাগুলো যেন ঐ রকমই শোনাচ্ছিল । তারপর "ওরা স্ত্রীলোকটীর কাছে পায়ে পায়ে গেল। আহা, যেন SOVe