পাতা:মরণের ডঙ্কাবাজে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भgeद्ध छक्षा दitउ সুরেশ্বের তো গোগ্ৰাসে রুটী ও মাখনেব সদ্ব্যবহার করতে লাগলো, খানিক ক্ষণ কারো মুখে কথা নেই। মিনি বল্লে-একটা গল্প বলি শোনো সবাই । আমি তখন স্কুলে পড়ি, মেণ্টোনে, কালিফোৰ্ণিয়ায়। আমার বাবা আমায় একটা চিনচিলা কিনে দিয়েছিলেন সুরেশ্বের বল্লে-সে কি ? মিনি হেসে বল্লে-জানো না ? একরকম ছোট কাঠবিডালির চেয়ে একটু বড় জানোয়ার, খুব চমৎকার লোম গায়ে-লোমের জন্য ওদের শিকার করা হয় । তারপর আমাদের সেই পোষা চিনচিলাটা বুম-ম-ম !-বিকট আওয়াজ ! সবাই চমকে উঠলোঁ ! তিনখানা বাডীর পরে একটা বাড়ীর ওপরে জাপানী বোম্বার ঘুবছে দেখা গেল—কিন্তু ধোয়া উড়ছে বাড়ীটার সামনের রাস্তা থেকে । লোকজন দেখতে দেখতে যে যেখানে পারলে আড়ালে ঢুকে পড়লো। একটু পরে একখানা রিকসা টেনে দুজন লোককে সেদিক খেকে ওদের দোকানের সামনে দিয়ে যেতে দেখা গেল-রিকৃসায় আধশোয়া আধ-বসা অবস্থায় একটা রক্তাক্ত মৃতদেহ । তার মুখটা থেৎলে রক্ত গড়িয়ে বুকের সামনে জামাটা রাঙিয়ে দিয়েছে। সামিয়ানার নীচে আরও তিনটী চীনা খদের বসে চা খাচ্ছিল। তারা উত্তেজিতভাবে চীনা ভাষায় দোকানীকে কি বল্পে। দোকানীও তার কি জবাব দিলে, তারপরে ওদের মধ্যে একজন একটা সিগারেট ধারালে । জাপানী বোমারু প্লেন ঘর ঘর শব্দ করে যেন ওদের মাথার ওপরে ঘুরছে। বিমল একবার চেয়ে দেখলে। না: একটু দূরে বঁদিকে । ঠিক ፵1q፻፵ 8°ዘር፭ °ገቛ | ዓ ፡