পাতা:মরণের ডঙ্কাবাজে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भद्मgeद्म (gई बांच ঠিক করে নিতে যা দেৱী ! আচ্ছা, দেখি কতদূর কি হয়। মেয়ে দুটিকে গুণ্ডারা আটকে রেখেছে, মুক্তিপণ আদায় করার উদ্দেশ্যে। সুতরাং তাদের প্রাণের ভয় বৰ্ত্তমানে নেই একথা ঠিকই । সাংহাইতে এ রকম অনবরত হচ্ছে। এই ভদ্রলোক দুটি এত রাতে মেয়েদের নিয়ে চাপেই পল্লীতে বেরিয়ে বড় বিবেচনার অভাব দেখিয়েছেন । যত গুণ্ডা। আর বদমাইসের আড়া এই পাড়ায় । পুলিশের লিষ্ট দেখে কাছাকাছি দুটী বদমাইসদের আডায় হানা দেওয়া হোল-কিন্তু কোথাও কিছু সন্ধান মিললো না । তারপর-রাত তখন দেড়টা--এমন এক বিভীষণ ব্যাপারের সুত্রপাত হয়ে গেল যে, "এর আগে যে সব বোমা ফেলার কাণ্ড সুরেশ্বর ও বিমল LDSDDDJSLKB BDBDDS BDBDsBB BBDB BDBBB SDD DD SBJ S SD মুছে গেল । বিমল আর সুরেশ্বরের মনে হোল, আকাশ থেকে চারি ধারে একসঙ্গে যেন দেবরাজ ইন্দ্রের বাজ পড়তে সুরু হয়েছে- অসংখ্য । অনেক, অনেক -গুণে শেষ করা যায় না ! সঙ্গে সঙ্গে বিষম বিস্ফোরণের আওয়াজ, ইট টালি ছোটার শব্দ, দেওয়াল পড়ার, ছাদ পড়ার শব্দ, মানুষের কলরব, হৈ-চৈ, কান্না, পুলিশের হুইসল, মাথার ওপর ঘর্ঘর শব্দ-সবগুদ্ধ মিলিয়ে একটা সুপ্ত দৈত্যপুরীর দৈত্যেরা যেন হঠাৎ জেগে উঠে উন্মাদ হয়ে বাহিরে বেরিয়ে এসেছে ! ডেপুটি মার্শাল অর্ডার দিলেন, সব কনষ্টেবল একত্র হয়ে গেল । কনশেসন পুলিশের কৰ্ম্মচারীরা সাহায্য করতে চাইলে, হতাহতদের হাসপাতালে নিয়ে যেতে। সেই অন্ধকারের মধ্যে টর্চ জেলে অট্টালিকার ভগ্নস্তৃপ অনুসন্ধান করে আহত ও চাপা-পড়া মানুষের সন্ধান চলতে লাগলো । ከyዓ