পাতা:মহারাজা মণীন্দ্রচন্দ্র - জগদীশচন্দ্র ভট্টাচার্য্য.pdf/২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ֆbr মহারাজা মণীন্দ্রচন্দ্র প্রত্যাশায় তাহার সকাশে গিয়াছিলাম তিনি তাহার সমধিক দান করিলেন ।” সাহিত্যের প্রসারকল্পে এই দানই হয়ত র্তাহাকে যুগ যুগান্তর অমর করিয়া রাখিত। কিন্তু ইহাই তাহার দানরত জীবনের সূচনামাত্র। পরবর্তীকালে এই দানের পরিমাণ পাচকোটী টাকারও উপর হইয়াছিল। প্রাতঃস্মরণীয়া মহারাণী ভবানীর তিরোধানের পর তাহার শূন্তস্থান কতকটা মহারাণী স্বর্ণময়ী পূর্ণ করিয়াছিলেন। দয়াদাক্ষিণ্যে ও দানশীলতায়, বিনয়ে ও আড়ম্বরশূন্ততায়, ধৰ্ম্মনিষ্ঠায় ও সাধারণ হিতকর কার্য্যে, ঔদার্ষ্য ও মহানুভবতায় মহারাণী স্বর্ণময়ী তৎকালে সমগ্র বাঙ্গল দেশের বরণীয়া ছিলেন । মহারাজ মণীন্দ্র চন্দ্র সেই বংশের উত্তরাধিকার লাভ করিয়া শুধু যে র্তাহার ধনজন ও ভূসম্পত্তি অধিকার করিয়াছিলেন তাহা নহে পরন্তু তিনি র্তাহার সমস্ত সদৃগুণরাজীই লাভ করিয়াছিলেন । প্রথম বঙ্গীয় সাহিত্য সম্মিলন ১৯০৭ সালের নভেম্বর মাসে ই হারই উদ্যোগে কাশিম বাজারের রাজবাটীতে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের প্রথম প্রাদেশিক সম্মিলনীর অধিবেশন হয়। মহারাজা এই সময় অক্লান্ত পরিশ্রম দ্বারা সম্মিলনীর কার্য্য সুচারুরূপে সম্পন্ন করিয়৷