পাতা:মহারাজ্ঞী ভিক্‌টোরিয়া চরিত - তারকনাথ বিশ্বাস.pdf/৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্ভি: ট্রাপ্রিয়।.১ ইং ! ফুলহার ধিন্দু মাত্ৰ সুখ নাই-~~যদি কোন নীরদ পথের ভিখারীর হৃদয়ও পতিগত প্রাণ রমণী রত্বের প্রণয় পীযুষ পরিপোষিত হয়, আমর। বলি মে সে রাজা অপেক্ষা ও ভাগ্যধর । এ সংসারে সেই ভু পী, তাহার যে সুখ, রাজা ধিরাজ পাহস্কুরের তাহার কণা মাত্রও নাই। কিন্তু এ সম্বন্ধে প্রিন্স এলবাট ভাগ্যধর, তিনি প্রকৃতই সংসারের অমূল্য বিভব, পতিপ্রাণা পত্নীর পবিত্র নিস্বর্থ প্রণয়ে আপন প্রাণ পরিতৃপ্ত করিতে কৃতকার্য হইয়াছিলেন, বস্তুতঃ তাহার তুল্য ভাগ্যধর লোক এ সংসারে বড়ই বিরল । এরূপ শুখময় অপূর্ব পবিত্র প্রেমাসূদন অতি পুণ্যাত্মা ব্যতীত অপর ভাগ্যে ঘটে না । প্রিন্স এলবাট ২৬ শে মার্চ স্বদেশ যাত্রা স্কমেন । তিনি যে এই ক্ষণিক বিরহেও নিতান্ত ব্যথিত হইয়াছিলেন, তাহ বেশ বুঝা যায় । তিনি তাহার পর দিবস মহারাণীকে লিখিতে ছেমঃ—“যে সময় আমার জাহাজে অতিবাহিত হইল, সেই অমূল্য সময় যদ্যপি তোমার সহবাসে ব্যয়িত হইত, তাহ হইলে না জানি কতই