পাতা:মহারাষ্ট্র-নৃপেন্দ্রকুমার বসু.djvu/১১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बझाङई ca নূতন একদল সৈন্ত লইয়া আদিলেন। কামানের গোলায় দুর্গের দেওয়াল খসিয়া পড়িতে থাশিল, মারাঠী সৈম্বর বন্দুকের ক্ষীণ আওয়াঙ্গে উহাদের বজ্ৰ-নিনাদ স্তব্ধ করিতে পারিল না। শিবাজীর বেশীর ভাগ সৈন্য তখন মুদূর দক্ষিণ কম্বনে ; কতক সৈন্য রঞ্জনীয় ও বিশালগড়ে। এবার তিনি মাথায় হাত দিয়া বসিয়া পড়িলেন। কিন্তু অবশেষে ডাহার মাথায় একটা কৰ্ম্মী আসিল । সন্ধির প্রার্থন জানাইয় তিনি সন্ধ্যার সময় যুদ্ধ থামায় দিলেন ; সালাং ও ফজলু আঁকে জানানো হইল যে, পরদিন সকালেই তিনি র্তাহার সৈন্থল সমেত আত্মসমর্পণ কুরিনে। বিজাপুরী পক্ষ নিশ্চিন্তু হইল, গৈষ্ঠা স্মৃত্ত্বি করিয়া বহুদিন পরে আঘারেনিয়ালে। মধ্য রাত্রে শিবাজী ঠার আড়াই হাজার সৈন্ত লয় ছাঁ হইতে পলায়ন করিলেন (সেপ্টেম্বর, ১৬৬০ খৃঃ অঃ)। পরদিন ভোরে ব্যাপারটা জানা গেল। তখনই বিজাপুরী সৈন্যদল উৰ্দ্ধশ্বাসে চতুর মারাঠ-দায়কের অনুধাবন করিল। শিবান্ধী তখন বিশালগড়ের পথে। বিশালা হইতে আর্টু মাইল দূরে গজপুরের সঙ্কীর্ণ গিরি-সঙ্কটে, রোহিরের ভূতপূর্ম শেপাণ্ডে কায়স্থ জাতীয় বাজী পড়ু এক সহস্র সাহসী সৈন্য লইয়৷ বিরাট ধিঙ্গাপুরী বাহিনীর পথ রোধ করিতে সাড়াইয়া রহিলেন ; বাকী দেড় হাজার লইয়। শিবাজী বিশালগড়ের দিকে ধ্রুত কাওয়াঁজ করিলেন। প্রচণ্ড ধিক্রমে মালাবৎ খ্ৰী বীর নেতা বাঙ্গী পতুকে আক্রমণ করিলেন,