পাতা:মহারাষ্ট্র-নৃপেন্দ্রকুমার বসু.djvu/৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

姥》 আহমেদনগর, বিজাপুর ও গোলকুঞ্জ ভাষায় লিখিত হইত ; ইব্রাহিম আদিল শাহ-এর আমলে সৰ্ব্বপ্রথম বিজাপুর রাজ্যে এ প্রথা উঠাইয়া দিয়া মহারাষ্ট্র ভাষায় লিখিবায় বাৰম্ব করা হুইল । ১৫৫৫ খ্ৰীষ্টাব্দ হইতে বিজাপুর রাজ সরকারে ও সৈন্যদলে বহু মহারাষ্ট্র যোগ দিতে লাগিল। ইব্রাহিম আদিল শাহ, বিদেশী সেনাদল ভাঙ্গিয়া দিলেন এবং তৎপরিবর্তে দেশীয় সৈন্যদল গঠন করিলেন। এই সময়ই “কাঁৱ" নামক মহারাষ্ট্র জখলা গৈস্থলের স্বষ্টি হইল। পূৰ্ব্বে ছিল শিলার অর্থাৎ ষে ঘোড়-লওয়ার লেনা নিজের ঘোড়া নিজে যোগাইত। ७थन शहैऊ निग्नय इदश-ब्रांछलग्नकांब्र ब छांग्नशैौद्रलग्न नष्ठरमद्भ ঘোড়া কিনির দিবেন; তাহদের নাম হইল বীর। এইরূপে ৩০,••• স্থায়ী বর্গীয় সৈন্য বিজাপুরের মানি খাইতে লাগিল । এই মারাঠী ঘোড়সওয়ারগণই পরবর্তিকালে ভারতের সর্বত্র ধী নামে এও প্রসিদ্ধি লাভ করে। বিজাপুর ও আহমেদনগরের অধীনে বহু পরগণায় মহারাষ্ট্রীয় দেশমুখা বাহাল ছিলেন। তাছাদের উাবে অনেক সময় বড় বড় জায়গীর ও কেল্লা ধাবিত। জেলার কাকে 'মোকৃগুদার বলা হইত। ইলি জেলার খাজনা হইতে একট। অংশ নিজের পরিশ্রমিক স্বরূপ কাটিয়া রাখিয়া, অবশিষ্টাংশ মুলতানের কোষাগারে পাঠাইয়া দিতেন। কোন কোন জেলার মোক্শুদার মহারাষ্ট্ৰীয় ব্রাহ্মণ বা ক্ষত্রিয় ছিলেন। ক্রমে ক্রমে ন্দুি-মুসলমানে একটা পৌত্রাত্র্যের সম্বন্ধ দাড়াইয়া গেল।