পাতা:মহারাষ্ট্র-নৃপেন্দ্রকুমার বসু.djvu/৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবম অধ্যায় স্বাধীনতার বীজ-রোপণ মুঘলের সহিত সন্ধির ফলে পুন, সোপ, ভোর প্রভৃতি ক্ষেত্র বিজাপুরের সামিল হইয়াছিল । পুনা ও সোপা জেলার শাহীর বিস্তৃত পৈত্রিক জায়গীর ছিল। তিনি সেগুলি ফিরিয়া পাইলেন; তাঁহা ছাড়া মন্ত্রী মোরার পন্থাক নৰান্ধ রাজাশের বিলিবঙ্গেবন্ত বিষয়ে যথেষ্ট সাহায্য করা, স্বলতানের নিকট হইতে বহুবিধ ইনাম পাইলেন। ডালিকেটের যুদ্ধের পর বিজয়নগর রাজ্যের অধিকাংশ বিজাপুর, আহমেদনগর ও গোলকুণ্ডার স্থায়তঃ অধিকারে আসিয়াছিল বটে ; কিন্তু তাহা নিয়মমড় কখনও ভাগাভাগি করাও হয় নাই—ডার শাসন-শৃঙ্খল রক্ষার যথোচিত হবন্দোবস্ত করাও হয় নাই। কাজেই এ অবস্থায় স্থানীয় জমিদারগণ ও ক্ষুদ্র ক্ষুর সামন্ত রাঙ্গার প্রজার বোল আন খাজনাই তোফা তারামে ভোগ করিতেছিলেন। অতঃপর রণদৌলা খ ও শাহী একদল সৈন্থ লইয়। বাঙ্গালোরের দক্ষিণ পৰ্য্যস্ত দেশে বিজাপুরের অধিকার কারে করিয়া আসিলেন। সেখানেও শাহজী বিভিন্ন জেলার বহু লোভনীয় জায়গীর লাভ করিলেন। উপরন্তু বর্তমান শোলাপুরের জনেক স্থান এবং কারাড, জেলার বাইশটি গ্রাম উহার