श्रद्म-दीश खोदन অন্য মানুষের যারা বেী, তাদের চিকিৎসা করিয়া শ্ৰান্ত হইয়া প্ৰভা বাড়ী ফেরে, নিজের ঘরের নির্জনতায় পুরুষালি ভঙ্গিতে ইজিচেয়ারের হাতলে পা তুলিয়া চিৎ হইয়া নিজের বন্ধু-জীবন কল্পনা করে। এমনি বিষন্ন শ্ৰাস্তির সময় ভূপেনের বুকে মাথা রাখিয়া বিশ্রামের কল্পনায় সর্বাঙ্গে তার শিহরণ জাগে, নিঃশ্বাস জমা হইয়া দীর্ঘ অতৃপ্তির মত মুক্তি পায়। কিন্তু কত ভয় আর ভাবনাও যে বুক তার দুরু দুরু কঁপাইয়া দেয়। ভূপেনের দিক দিয়া তার ভয়ের কিছু নাই, সে তার কোন ইচ্ছায় কোন কাজে বাধা দিবে না, কিন্তু যে পরিবর্তনগুলি অপরিহাৰ্য্য, কারও ইচ্ছা! বা অনিচ্ছার উপর যে যোগাযোগগুলি নির্ভর করিবে না ? যখন খুলী বাহির হইয়া গিয়া যখন খুন্সী সে ফিরিয়া আসে, দিবারাত্রি বাহিয়ে কাটাইলেও কেহ জিজ্ঞাসা করিতে সাহস পায় না। সে কোথায় ছিল । আপনজনের দিকে ইচ্ছা হইলে তাকায়, ইচ্ছা না হইলে তাকায় না। ঘরের দরজার মোটা পৰ্দাটি টানিয়া দিলে সে একা হইয়া যায়, পর্দা সরাইয়া ঘরে উকি দিবার সাহস পৰ্য্যন্ত কারও হয় না। নারী ও শিশুর মঙ্গলের জন্য সমিতি গড়িয়া মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করে । অসংখ্য অভ্যাসের ভেলায় ভাসিয়া চলে জীবন-স্রোতে । এসব যদি সে বজায় রাখে, ভূপেনের বৌ হওয়ার অর্থ কি ? আর এই যে সব বিচিত্ৰ উপকরণে জীবন গড়িয়া তুলিয়াছে, এগুলি ছাটিয়া ফেলিলে ভুপেনের বৌ হইয়া তার লাভ কি ? শুধু অবসর মিলনের জন্য তো বিবাহের कiद्ध ह3 = | অথচ বিবাহ ছাড়া মিলনও তাদের বিস্বাদ হইয়া যাইবে। প্ৰভা ভাল করিয়াই তা জানে। তার নিজের জন্য হয়তো নয়, ভূপেনের জন্য । এই রকম প্ৰকৃতি ভূপেনের। শুধু প্ৰভাকে পাইলে তার চলিবে না, প্রভার জীবনও তার চাই। প্ৰভা ঘরের চারিদিকে তাকায় । এ ঘর ছাড়িয়া ভূপেনের বাড়ীতে একটা ঘরে তাকে বাস করিতে হইবে । বাহিরে বারানদায় গিয়া প্ৰভা HLHLLD YBBD LLDS BDDYDB SBDDBBDS চাহিয়া দ্যাখে। ভূপেন যেমন তার বাড়ীর সংসারটর কৰ্ত্তা, সেও তেমনি এই সংসারের কত্রী। তার নির্দেশে এই সংসার চলে। এবার তাকে গিয়া চালাইতে হইবে ভূপেনের সংসার। সে টাকা পাঠাইবে, কিন্তু তার এই সংসারে কর্তৃত্ব করিবে: অন্য একজন। তার প্রচলিত নিয়ম আর N ব্যবস্থাগুলিও হয়তো বাতিল হইয়া যাইবে দু'দিনের a
- কেবল নিজের নিজের বিচার বিবেচনাই নয়, আসন্ন বিপদের মত তাদের মিলনের সম্ভাবনায় বাড়ীর মানুষের মধ্যে যে ভয় জাগিয়াছে, সেই ভয়ের উত্তেজনা সঞ্চারিত হইয়াও তাদের দমাইয়া দেয়। একটা রাত্রিও তাদের দূরে কাটাইতে ইচ্ছা করে न, उिज्ञ श्रुष्ठेि बांऐौ८छ डिव्र ध्रु}ि घ८द्र ब्रांङ छांब्रिा তারা পরস্পরের জন্য ছটফট করে। কিন্তু তাড়াতাড়ি বিবাহটা সারিয়া ফেলিবার তাগিদও কোন পক্ষ হইতে আসে না। আলোচনা সেদিন যতটুকু আগাইয়াছিল, সেইখানেই থমকিয়া থাকে। আর তাদের দূরে থাকিবার প্রয়োজন নাই, এইটুকু বুঝাপড়া করিয়াই যেন তারা একেবারে নিশ্চিন্ত হইয়া গিয়াছে। আর কিছু বলিবার বা করিবার প্ৰয়োজন যেন নাই। কাছাকাছি আসিলে মাঝে মাঝে বরং মনে তাদের এই অস্বন্তিই জাগিয়া উঠে BS BDBDYD DDLDB D BDB BBBS uDDD তবে এবার ঠিক করে ফেলা যাক ?
মেজাজ দু'জনেরি বিগড়াইয়া যাইতে থাকে। কাম্য মিলনকে ঠেকাইয়া রাখিতেই ধৈৰ্য্য ও সহিষ্ণুতা তাদের ফুরাইয়া যায়, অতি তুচ্ছ কারণে সমস্ত জগতের উপর রাগে তাদের গা জালা করিতে থাকে। পরামর্শ করিয়া তারা যদি বিবাহ পিছাইয়া দিত, কোন কথা ছিল না। দীর্ঘ প্ৰতীক্ষার কথা ভাবিয়া মন শুধু তাদের ব্যাকুল হইয়া উঠিত। এখন তাও সম্ভব নয়। পরামর্শ করিতে হইলে এখন সব চেয়ে নিকটবত্তী শুভ দিনটিতে বিবাহ চুকাইয়া ফেলিবার পরামর্শই করিতে হয়। তাই যে উদ্ভট অবস্থা তারা সৃষ্টি করিয়াছে, সেই অবস্থারই জোর টানিয়া চলিতে চলিতে দম যেন তাদের ফুরাইয়া যাইতে চায়। দু'বাড়ীর লোকেরাও ভীত ও সন্ত্রস্ত হইয়া থাকে। সংসারের খরচের জন্য টাকা চাহিতে গিয়া বোনের কাছে অপমানিত প্ৰসন্ন কিছুক্ষণের জন্য এমন কথাও ভাবে যে, এর চেয়ে নিজের পচাত্তর টাকাতে সংসার চালানোর চেষ্টা করাও ভাল। ভূপেনের বাড়ীতে ছেলেমেয়ের একটু সন্দি হইলে, মেয়ে-বৌয়ের একটু মাথা ধরিলে, প্রভাকে ডাকা হইত, প্ৰভাও ডাকিলেই যাইত। এখন বৌদির খোকার আটানব্বই পয়েণ্ট এক জরের জন্য ব্যাকুলভাবে তাকে ডাকিলে ফোনেই সে খোকাকে ঘণ্টা দুই চৌবাচ্চায়
