পাতা:মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ব-নির্বাচিত গল্প.pdf/৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ཁ༅་ ভূমিকম্প ঠেকিল। আজ এই একান্ত অসময়ে সে দরজার অবস্থান ভুলিয়া গিয়াছে। এ কি অসহায় অবস্থা ! ভূমিকম্পের চেয়ে হৃৎকম্পই এবার তাহার বড় বিপদ হইয়া উঠিল। মাটির সঙ্গে। কঁাপিতে গিয়া সাজানো ইটের বাড়ি যেভাবে ভাঙিতে থাকে, প্ৰসন্ন তেমনি ভাবে ভাঙিয়া পড়িতে লাগিল। নাড়া খাইয়া তাহার মগ্ন চেতনা হইতে যে কত দুঃখ, ভয় ও উত্তেজনার তলানি উঠিয়া আসিয়া তাহার বর্তমান আতঙ্কের সঙ্গে भित्रिंब cगंल उांशांद्र शिगांव श्श न । বাহিরে শখের শব্দ, হুলুধ্বনি ও আত্মীয়স্বজনের ব্যাকুল ডাকাডাকির বিরাম নাই। পৃথিবীর যেখানে যত মমতা আছে, সব যেন তাহার বিপদে একসঙ্গে আপসোস জুড়িয়া দিয়াছে, সে বাহির হইতে না পারিলে শেষ পর্যন্ত ওদের বুকও তাহার বুকের মতই ভাঙিয়া যাইবে। ‘দরজা কই, দরজা ? “এইখানে দরজা, এইখানে-’ মার হাতের বালা ঠকাঠক শব্দে দরজায় মাথা খুড়িতে লাগিল। BBD DDB BDB BDB BDBBD DDB S DBBD DD DBDBDB DDBD উঠানের কোণে ভাঙা চৌকিটাতে সে বসিয়া পড়িল। এই রুক্ষ-কঠোর মাটির পৃথিবীর সঙ্গে অসমান যুদ্ধে সে জয়লাভ করিয়াছে, কিন্তু সে দারুণ च्याझाङ । সেই ভূমিকম্পের পর প্রায় দুই বৎসর পর্যন্ত প্রসল্পের মস্তিষ্কে একটা অদ্ভুত ব্যাপার ঘটতে লাগিল। বসিয়া থাকিতে থাকিতে হঠাৎ উঠিয়া দাড়াইলে, অন্যমনস্ক অবস্থায় হঠাৎ কেহ জোরে নাম ধরিয়া ডাকিলে তাহার মাথার মধ্যে একটা কালো পর্দা দুলিতে আরম্ভ করে। পর্দাটির প্রান্তগুলি পর পর ' অন্ধকার দিয়া দরমার বেড়ার মত করিয়া” বোন এবং ঝাপসা অন্ধকারের দেয়ালে আটকানো। দুই হাতে চোখ রাগড়াইয়া জোরে জোরে মাথায় ঝাকুনি দিয়া পর্দা সরানো যায় না, অতীত-জীবনের চেনা অথচ অজানা রহস্যের মত দুলিতে থাকে। চেষ্টা স্থগিত করিলে হঠাৎ এক সময় পর্দাটা অন্তহিত হইয়া যায়। আশ্চৰ্য এই, তখন আর পর্দাটির ভূতপূর্ব অস্তিত্বে প্ৰসন্ন বিশ্বাস করে না। BDB BBB GD DBD DBD BDBD DBDDD EBDD BiDD BDBSB BDL সে বেশ ভুলিয়া থাকে। O fr voca o