পাতা:মায়াবিনী - পাঁচকড়ি দে.pdf/৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

করিয়া, শচীন্দ্রের নামে জাল পত্ৰ লিখিয়া আনিয়া রেবতীর হস্তে অর্পণ করিয়া থাকিবে । কি ভয়ানক জটিল চাতুরী ! এখন—এমন সময়ে—এই বিপৎকালে দেবেন্দ্ৰবিজয় অপেক্ষা করিয়া থাকা ভিন্ন আর কি করিবেন ? গায়ের -জোরে রাস্তায় ছুটিয়া বাহির হইলেই বা কি হইবে—কি উপকার দর্শিবে ? কাহাকে উপায় জিজ্ঞাসিবেন ? দেবেন্দ্ৰবিজয় অপেক্ষ আর কে এ সম্বন্ধে বিশেষ জ্ঞাত আছে ? কাজেই তখন তঁহাকে অপেক্ষা করিতে এবং কি করিবেন, তাহাই ভাবিয়া ঠিক করিয়া লইতে হইল। * দেবেন্দ্রবিজয় ভাবিতে লাগিলেন, “অসম্ভব! শচীন্দ্রকে জুমেলিয়া এই দিনের বেলায় কখনই নিজের করায়ত্ত করিতে সক্ষম হয় নাই ; অন্য কোন কৌশলে তাকে মিথ্যানুসরণে দূরে ফেলেছে; তাই সে এখনও ফিরে নাই; পিশাচী জুমেলিয়া সহজে স্বীকাৰ্য্য সমাধা করেছে; আপাততঃ কোন সুবিধার অপেক্ষায় থাকা আমার কৰ্ত্তব্য।” কিয়ৎক্ষণ পরে শ্ৰীশচন্দ্ৰ ৩৫ নং পাহারাওয়ালাকে সমভিব্যাহারে व्छेम्ना प्ले°ाष्ट्रिङ झंझेब्ल । দেবেন্দ্রবিজয় সেই পাহারাওয়ালাকে “তুমি এইখানে বস ; এখনই, আমি আসছি” বলিয়া শ্ৰীশচন্দ্রকে লইয়া কক্ষান্তরে গমন করিলেন। দেবেন্দ্ৰবিজয় জিজ্ঞাসিলেন, “শ্ৰীশ, পঁকি বুঝলে ?” “এ সে লোক নয় ।” “ठाभि७ ऊा छानि ।” “এর নাম আবদুল।”