পাতা:মায়াবিনী - পাঁচকড়ি দে.pdf/৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

W মায়াবিনী পিস্তলের শব্দ করিলেন ; জুমেলিয়ার কর্ণাভরণ দুটী পিস্তলর গুলিতে ভাঙ্গিয়া দূরে গিয়া পড়িল, এবং কক্ষটি কিয়াৎকালের बिद्ध भूधभन्न হইয়া উঠিল। ইত্যবসরে দেবেন্দ্রবিজয় পিস্তলটাি লুকাইয়া (ফলিলেন। জুমেলিয়া সভয়ে চীৎকারে দশ পদ পশ্চাতে হঠিয়া, গিয়া; এক কোণে দাঁড়াইল। যেমন সে হস্তোত্তোলন করিতে যাইবে, দেবেন্দ্রবিজয় কহিলেন, “সাবধান, হাত তুলিয়ে না ; এখনি আমি পিস্তলের গুলিতে তোমার হাত ভাঙিয়া দিব। জুমেলা, এ হাস্তোদ্দীপক প্ৰহসন নয়, পৈশাচিক ঘটনাপূর্ণ বিয়োগান্ত নাটক।” চতুর্থ পরিচ্ছেদ ধরা পড়িল দুইবার উপযুপরি পিস্তলের শব্দ করিয়া দেবেন্দ্রবিজয় বুঝিতে পারি, লেন, এখনই শচীন্দ্ৰ তথায় উপস্থিত হইবে। পাঠক অবগত আছেন, দুইবার পিস্তলের শব্দ তাঁহাদের একটা নির্দিষ্ট , সঙ্কেতমাত্র। শচীন্দ্র তখনই অতি নিঃশব্দে আসিয়া জুমেলিয়ার পশ্চাদ্ভাগে দাড়াইল । দেবেন্দ্রবিজয় তাহাকে দেখিতে পাইলেন, জুমেলিয়া কিছুই জানিতে পারিল না । এখন আর শচীন্ত্রের সে ভিক্ষুকের বেশ ब्रांझे, हेऊांगtष) তৎপরিবর্তে পুলিসের ইউনিফর্ম ধারণ করিয়াছিল। দেবেন্দ্রবিজয় কহিলেন, “জুমেলা, তুমি একদিন বলেছিলে না। যে, মৃত্যুর পরেও তুমি আমার অনুসরণ করবে; যদি कमि ब्रिऊांभ, আমিও তোমার পিছু নিতাম ; ভূতের মত অলক্ষ্যে তোমারও পশ্চাতে দাঁড়াতেম ; তুমি কিছুই জানতে পাৰ্ব্বতে না ; তার পর ।