পাতা:যন্ত্রক্ষেত্রদীপিকা.pdf/৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

** অঙ্গক্ষে দীপিক: হইয়া থাকে। “ গৎ • বাদনসময়ে যদ্যপি উগ্র এবং মৃদু না করিয়া সমুদয় আঘাত সমভাবে দেওয়া যায়, তাহা হইলে নিতান্ত শ্রীতিকঠোর এবং নিরলঙ্কত বোধ হইবে । বস্তুতঃ এইরূপ কাৰ্য্য কেবল গৎ ব। গীতাদির বিশেষ অলঙ্কার জন্য । ইতি স্বরসাধনপ্রকরণ সমাপ্ত । তালাদির নিয়ম | অখণ্ড কালকে এক, দ্বি, ত্রি ইত্যাদি মাত্র সংখ্যানুসারে ছন্দোগত করিয়া বিভাগ করার নাম তাল। ঐ সকল মাত্রার সংখ্যাবিশেষে, লঘু গুরু ভেদে এবং ছন্দ ও সমাদির বিভিন্নতানুসারে তালবিশেষের নাম নির্দিষ্ট হইযা থাকে । তাল দিবার সময় আঘাত এবং বিরাম ( যাহাকে সচরাচর ফাঁক বলে ) এই দুইটারই প্রয়োজন সৰ্ব্বদা দৃষ্ট হয়। উভয় কর মৃদুবল-সহকারে সংযত করিলে যে আঘাত হয়, তাহাকে সচরাচর তাল কহে ; আর উভয় কর সংযত না করিয়া শুদ্ধ মাত্র উত্তান করিলে ফাক প্রতিপন্ন হইবে। আঘাতের এইরূপ (১) এক অঙ্কচিহ্ন এবং ফাকের অর্থাৎ যে স্থানে আঘাত না হইবে, তাহার এইরূপ ( e ) বিন্দুচিহ্ন নির্দিষ্ট আছে। এই উভয়বিধ চিহ্নই মাত্রা চিহ্নদণ্ডের উপরে উপরে থাকিবে, যেমন :ـهـيـ ইত্যাদি। বস্তুতঃ তালটী ছন্দোব্যতীত আর কিছুই নহে। ছন্দঃপ্রভৃতি গ্রন্থে শ্লোকাদির যেমন চারিট পাদ বা ভাগ থাকে, তালেরও সেইরূপ চারিট পাদ বা ভাগ আছে। যথা:–সম, বিষম, অতীত এবং অনাগত । অনাগত শব্দটী সচরাচর অনাঘাত বলিয়াও ব্যবহৃত হয়। এই চারি ভাগ হইতেই শাস্ত্রকারেরা তালগ্রহণ বিধিবদ্ধ করেন ( )। গীতাদির সম SBBBBBBBB BBB BB BBtt HBB BBBBBB BBBB BBBBS