পাতা:যুগান্তর - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবম পরিচ্ছেদ একজন দয়ালু ও পরোপকারী ব্যক্তি একবার তাহার বন্ধুদিগকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “ৰল দেখি, জগতে সৰ্ব্বাপেক্ষা দুঃখী কে ?” কেহ বলিলেন, “যাহারা ভাৰ্য্যা মনোমত নহে, সেই সৰ্ব্বাপেক্ষা দুঃখী ;” কেহ বলিলেন, “যে পুত্রকন্যার উদরে যথাসময়ে অন্ন দিতে পারে না, সেই সৰ্ব্বাপেক্ষা দুঃখী;” কেহ বলিলেন, “যে পরের আশ্রিত ও পরমুখাপেক্ষী, সেই দুঃখী ।” অবশেষে প্ৰশ্নকৰ্ত্ত বলিলেন, “যাহার। দয়া আছে, তিনি সৰ্ব্বাপেক্ষা দুঃখী ; কারণ সকলের দুঃখ তাহাকে ভোগ করিতে হয়।” এ কথা সত্য। ইহার আর একটা নিদর্শন আবার উপস্থিত। নবে গোয়ালার মোকদ্দমার শেষ হইতে না হইতে, একদিন তর্কভূষণ মহাশয় সায়ংসন্ধ্যা সমাপনান্তে চণ্ডীমণ্ডপের পাশের ঘরে একাকী বসিয়া আছেন, এমন সময়ে কৈলাস চক্ৰবৰ্ত্তী নামক একজন ব্রাহ্মণ আসিলেন। তর্কভূষণ মহাশয় একাকী ছিলেন, কথা কহিবার একটী লোক পাইয়া গ্ৰীত হইলেন ; বলিলেন—“এস হে কৈলাস, এ কয় দিন দেখিনি যে!” কৈলাসের মুখ অতি বিষন্ন ; যেন কোনও গুরুতর ক্লেশ মনের মধ্যে রহিয়াছে। তর্কভূষণ মহাশয় প্রথম প্রথম ততদূর লক্ষ্য করেন নাই ; কিঞ্চিৎ পরেই বলিলেন,-“কোন হে, তোমার মুখটা যেন মলিন মলিন দেখছি; ব্যাপারটা কি ?” কৈলাস। একটু নিরালয়ে কথা আছে। उर्कङ्ष५ । यरें ऊ ब्रािणा, ८कछे ऊ नाश् ; दण ना; (रूछे आठन যদি, বারণ করে দেব।