পাতা:যুগান্তর - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চম পরিচ্ছেদ W»> করিবার জন্য বসিলেন । বলিলেন-“ওরে আমি আজ তোদের বাড়ী অতিথি ব্ৰাহ্মণ, আমাকে কি খেতে দিবি ?” সুখদা ও বিন্ধ্যবাসিনী গিরিশচন্দ্ৰকে এক খানি খেলাঘরের পিড়ী বসিতে দিয়া, ব্যস্তসমস্ত হইয়া পাঁচ ব্যঞ্জন ভাত রাধিয়া ফেলিল। রাধিয়া ফেলিবার ভাবনা কি ! ইদুর মাটির ভাত, খেংরা কাটির ডাটা, চাকুন্দ বিচার ডাল, খোলাকুচির মাছ, পানের বেঁটার তরকারী, এ সমুদায় ত নিকটেই প্ৰস্তুত। অতএব পাক শাক শাস্ত্ৰই হইয়া গেল! গিরিশচন্দ্র ও পরিতোষপূৰ্ব্বক আহার করিলেন । পরিশেষে গিরিশচন্দ্র একটা সুন্দর পুতুল হস্তে তুলিয়া লইয়া বলিলেন—“৭াঃ বেশ সুন্দর পুতুলটা, এটা কার ?” সুখদ । ওটা আমার, বিন্দু কেড়ে নিয়োেচ । বিন্ধাবাসিনী । আমি কেড়ে নিচে ? মিথো কথা ! একখান ভাল কাপড় নিয়ে বদলে দিস নি ? সুখদা। হেঁ, আমি বুঝি বদল দিয়েছি ? বিন্ধীবাসিনী । (নাসাইিগ্র আঙ্গুলি দিয়া ) ওমা, তুই যে সব করতে পারিস্ ! ডাক ওদের পু চাঁকে, কি বলে ? “আমি কি তোর পুতুল চেয়েছিলেম, তুই আমার কাপড়খানা নেবার জন্যে পুতুলটা আমাকে দিলি । 5१लों । 6, ठ३ ;दि । বিন্ধ বাসিনা । ( নিতান্ত বিরক্ত হইয়া ) এই নে, তোর পুতুল নে, যে মিথে কথা বলে তার সঙ্গে আমি খেলিনে । এই বলিয়া খেলা ছাড়িয়া উঠিয়া দাড়াইল ও গমনে উদ্যত। श्ल। (gश् cडाभाद्र काश्रद्ध लूभि 6भ७ । বিন্ধ্যবাসিনা। আমি কাপড় চাইনে ; আমি আর খেলবে না। বলিয়া প্ৰস্থান । গিরিশ। বিন্দু যেও না, শোন, শোন, এদিকে এস । (বিন্ধ্যবাসিনী क्षे अभिालू g