পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (অষ্টম খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৪১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্য \లి3షా কেবল যে আপনার ভাবের প্রাচুর্ধকেই প্রকাশ করিয়া থাকে, তাহা নহে, সে আপনার প্রকাশশক্তির উৎসাহমাত্রকেই ব্যক্ত করিয়া আনন্দ করিতে থাকে। কারণ «थकां★हे चांनम-७हेछछहे छे°नियन वजिब्रांटछ्न, च्षांनन्लङ्गनभशृङ९ बन्विडॉडिবাহা কিছু প্রকাশ পাইতেছে, তাহাই উহার আনন্দরূপ অমৃতরূপ। সাহিত্যেও মানুষ কত বিচিত্রভাবে নিয়ত আপনার আনন্দরূপকে অমৃতরূপকে ব্যক্ত করিতেছে, তাহাই আমাদের দেখিবার বিষয় । 8 מיכאל সাহিত্যসৃষ্টি যেমন একটা সুতাকে মাঝখানে লইয়া মিছরির কণাগুলা দান বাধিয়া উঠে, তেমনি আমাদের মনের মধ্যেও কোনে-একটা স্বত্র অবলম্বন করিতে পারিলেই অনেকগুলা বিচ্ছিন্ন ভাব তাহার চারিদিকে দানা বাধিয়া একটা আকৃতিলাভ করিতে চেষ্টা করে। অক্ষুটতা হইতে পরিস্ফুটত, ৰিচ্ছিন্নত হইতে সংশ্লিষ্টতার জন্ত আমাদের মনের ভিতরে একটা চেষ্টা যেন লাগিয়া আছে। এমন কি, স্বপ্নেও দেখিতে পাই, একটা কিছু স্বচনা পাইবামাত্রই অমনি তাহার চারিদিকে কতই ভাবনা দেখিতে দেখিতে আকারধারণ করিতে থাকে। অব্যক্ত ভাবনাগুলা যেন মূর্তিলাভ করিবার স্থযোগ-অপেক্ষায় নিদ্রায়-জাগরণে মনের মধ্যে প্রেতের মতো ঘুরিয়া বেড়াইতেছে। দিনের বেলা আমাদের কর্মের সময়—তখন বুদ্ধির কড়াক্কড় পাহার, সে আমাদের জাপিসে বাজে ভিড় করিয়া কোনোমতে কর্ম নষ্ট করিতে দেয় না। তাহার আমলে আমাদের ভাবনাগুলা কেবলমাত্র কর্মস্থল অবলম্বন করিবার অত্যস্ত মুসংগতভাবে নিজেকে প্রকাশ করিতে ৰাধ্য হয়। অবসরের সময় যখন চুপচাপ করিয়া বসিয়া আছি, তখনো এই ব্যাপার চলিতেছে। হয়তো একটা ফুলের গন্ধের ছুতা পাইবামাত্র অমনি কতদিনের স্থতি-তাহার চারিদিকে দেখিতে দেখিতে জমিয়া উঠিতেছে। একটা কথা যেমনি গড়িয় উঠে, অমনি তাহাকে আশ্রয় করিয়া যেমন-তেমন করিয়া কত-কী কথা ৰে পরে পরে জাকারধারণ করিয়া চলে, তাহার আর ঠিকানা নাই। चांभ किङ्ग ज्ञछ, ८कबन ८कांटनांब्रकम कब्रिब किडू-७कफै श्हेब खेटैिबांब्र cफडे। छांदनांब्रां८खा ७झे ८छडेॉब्र च्यांग्न विब्रांय नाहे ।