পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থপরিচয় දOළු ঝগড়া বাধিয়ে এইখানে লিখি ইতি, সন্দেহ করি, ভালো নহে এই রীতি— শাস্তিভঙ্গ করে দেবে এই ভাষা, পুরো শাস্তির চেয়ে তারি পরে আশা। ‘अनांनूड cणथनौ' कविडांब्र नक्षम हऐ८ड म*व क्लब नर्दछ जश्न »8 बाघ २०8७ তারিখে স্বতন্ত্র আকারে প্রথম রচিত হয় । কবিতাটির ‘বিচিত্রা’য় প্রকাশিত ( বৈশাখ ১৩৪৪ ) প্রাক্তন পাঠে উক্ত ছয়টি ছত্র পাওয়া যায় না । 'পলাতকা' কবিতাটি শ্ৰীমতী নন্দিত। দেৰীর উদ্দেশে রচিত । পাণ্ডুলিপিতে পত্রের আকারে উহার আরম্ভে সম্বোধন 'বৃদ্ধা", এবং পত্রশেষের স্বাক্ষর "দাদামশায়’ । কবিতাটির "পুনশ্চ’ অংশ ‘দাদামশায়ের চিঠি’ নামে ১৯৩৬ নভেম্বরের ‘শ্ৰীহৰ্ষ পত্রেও প্রকাশিত হইয়াছিল । ‘কাপুরুষ’ কবিতাটি, পাণ্ডুলিপি অনুসারে, শাস্তিনিকেতন হইতে শ্ৰীমতী রানী মহলানবীশকে ‘কবিলম্রাট’ স্বাক্ষরে লেখা হইয়াছিল । ‘গৌড়ীরীতি’ কবিতাটি ১৩৩৯ সালে পরিচয়’ পত্রিকায় প্রকাশিত হইবার পূর্বে নিম্নোদর্ধত সংক্ষিপ্ত আকারে ১৩৩৬ চৈত্রের ‘বিচিত্রা’য় (পৃ ৪৫৪ ) বিনা স্বাক্ষরে বাহির হয়— নাহি চাহিতেই ঘোড়া দেয় যেই ফুকে দেয় তার থলে, লোকে তার পরে মহা রাগ করে হাতি দেয় নাই বলে । বহু সাধনায় বিড়াল যে পায় ফুকারে সে *ওহে ওহো", বলে জাখি মেজে, “যথেষ্ট এ যে, পরম অনুগ্রহ ।” বিপুল ভোজনে মণের ওজনে ছটাক যদি বা কমে, সেই ছটাকের চাটিতে ঢাকের গালাগালি-বোল জমে । সমুখে আসিয়া পকেট ঠাসিয়া স্তবের লম্ব দৌড়, পিছনে গোপন নিন্দা-রোপণ— ধন্য ধন্ত গৌড় । কবিতাটির আরম্ভের দুই স্তবক বস্তুতঃ আরও কয়েক বৎসর পূর্বের রচনা। ১৯২৬ সালে যুরোপ-প্রবাস-কালে বেলগ্রেড হইতে রবীন্দ্রনাথ ঐদিলীপকুমার রায়কে ষে-পত্ৰ লেখেন, ১৩৩৮ সালের রবীন্দ্রজয়ন্তী-সংখ্যা ‘বাতায়ন’ হইতে তাহা এই প্রসঙ্গে भूजिङ श्हेण