পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/১৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

★问髅 পাখির পায়ে ঐক্সটেট দিলেম বঁটাস অভিমানের ব্যঙ্গস্বরে, বিচ্ছেদেরই ক্ষণিক বঞ্চনায়, কাটুরসের তীব্র মাধুরীতে । এমন সময় বেড়াজালের ইফাকে পড়ল এসে আরেক মায়াবিনী ; রাণিতা তার নাম । এ কথাটা হয়তো জানমেয়েতে মেয়েতে আছে বাজি-রাখার পণ ख्डि८द्ध ख्रिड65 । কটাক্ষে সে চাইল আমায়, তারে চাইলুম আমি, পাশা ফেলল। নিপুণ হাতের ঘুরুনিতে, এক দানেতেই হল তারি জিত । জিত ? কে জানে তাও সত্য কি না । কে জানে তা নয় কি তারি দারুণ হারের পালা । সেদিন আমি মনের ক্ষোভে বলেছিলুম কপালে কর হানি, চিনিব বলে এলেম কাছে, হল বটে নিংড়ে নিয়ে চেনা চরম বিকৃতিতে । কিন্তু তবু ধিক আমারে, যতই দুঃখ পাই পাপ যে মিথ্যে কথা । আপনাকে তো ভুলিয়েছিলুম যেই তোমারে এলেম ভোলাবারে ; ঘুলিয়ে-দেওয়া ঘূৰ্ণিপাকে সেই কি চেনার পথ । আমার মায়ার জালটা ছিড়ে অবশেষে আমায় বাচালে যে ; আবার সেই তো দেখতে পেলেম আজো তোমার স্বল্পঘোড়ায়-চড়া নিত্যকালের সন্ধান সেই মানসসুন্দরীকে সীমাবিহীন তেপান্তরের মাঠে । দেখতে পেলেম ছবি, এই বিশ্বের হৃদয়মাঝে বসে আছেন অনির্বাচনীয়া, তুমি তারি পায়ের কাছে বাজাও তোমার বাঁশি । এ-সব কথা শোনাাচ্ছে কি সাজিয়ে-বলার মতো । Ard