8ના রবীন্দ্র-রচনাবলী চত্বারিংশ পরিচ্ছেদ রঘুপতি আবার মন্দিরে ফিরিয়া গেলেন। গিয়া দেখিলেন, কোনো প্রেমপূর্ণ হৃদয় বস্ত্রাদি লইয়া তাহার জন্ত অপেক্ষা করিয়া নাই। পাষাণ-মন্দির দাড়াইয়া আছে, তাহার মধ্যে কোথাও হৃদয়ের লেশমাত্র নাই । তিনি গিয়া গোমতী-তীরের শ্বেত সোপানের উপর বসিলেন । সোপানের বাম পার্থে জয়সিংহের স্বহস্তে রোপিত শেফালিকা গাছে অসংখ্য ফুল ফুটিয়াছে। এই ফুলগুলি দেখিয়া জয়সিংহের সুন্দর মুখ, সরল হৃদয়, সরল জীবন এবং অত্যন্ত সহজ বিশুদ্ধ উন্নত ভাব তাহার স্পষ্ট মনে পড়িতে লাগিল। সিংহের স্তায় সবল তেজস্বী এবং হরিণশিশুর মতো মুকুমার জয়সিংহ রঘুপতির হৃদয়ে সম্পূর্ণ আবিভূত হইল, তাহার সমস্ত হৃদয় অধিকার করিয়া লইল। ইতিপূর্বে তিনি আপনাকে জয়সিংহের চেয়ে অনেক বড়ো জ্ঞান করিতেন, এখন জয়সিংহকে তাহার নিজের চেয়ে অনেক বড়ো মনে হইতে লাগিল । তাহার প্রতি জয়সিংহের সেই সরল ভক্তি স্মরণ করিয়া জয়সিংহের প্রতি তাহার অত্যন্ত ভক্তির উদয় হইল, এবং নিজের প্রতি তাহার অভক্তি জন্মিল। জয়সিংহকে ষে সকল অষ্ঠায় তিরস্কার করিয়াছেন তাহা স্মরণ করিয়া তাহার হৃদয় বিদীর্ণ হইল । তিনি মনে মনে কহিলেন, জয়সিংহের প্রতি ভৎসনার আমি অধিকারী নই, জয়সিংহের সহিত যদি এক মুহূর্তের জন্ত একটি বার দেখা হয়, তবে আমি আমার হীনত্ব স্বীকার করিয়া তাহার নিকট এক বার মার্জনা প্রার্থনা করি। জয়সিংহ যখন যাহা যাহা বলিয়াছে করিয়াছে সমস্ত তাহার মনে পড়িতে লাগিল। জয়সিংহের সমস্ত জীবন সংহত ভাবে তাহার মধ্যে বিরাজ করিতে লাগিল । তিনি এইরূপ একটি মহৎ চরিত্রের মধ্যে আত্মবিশ্বত হইয়া সমস্ত বিবাদ বিদ্বেষ ভুলিয়া গেলেন। চারি দিকের গুরুভার সংসার লঘু হইয়া গিয়া তাহাকে পীড়ন করিতে বিরত হইল । যে নক্ষত্রমাণিক্যকে তিনিই রাজা করিয়া দিয়াছেন সে যে রাজা হইয়া আজ র্তাহাকেই অপমান করিয়াছে ইহা স্মরণ করিয়া তাহার কিছুমাত্র রোষ জন্মিল না। এই মানঅপমান সমস্তই সামান্ত মনে করিয়া তাহার ঈষৎ হাসি আসিল । কেবল র্তাহার हेक्र कब्रिाउ लांशिण छघ्ननिश् शांशtङ षषार्थ गरुडे झ्छ ७मन ७कफै किहू कांज করেন। অথচ চতুর্দিকে কাজ কিছুই দেখিতে পাইলেন না-চতুর্দিকে শূন্ত হাহাকার कब्रिाउाछ् ।। ७हे बिछन भनिद्र उंiशरक एशन कानिद्रा पब्रिण, उँीशांब tश्न निधान cब्राथ कब्रिज ।। ७कछै किङ्क दूश्९ कांज कब्रिग्रा डिनेि झनब्रहवनन लाख कब्रिब्र রাখিবেন কিন্তু এই সকল নিস্তৰু মন্দিরের দিকে চাহিয়া পিৱয়বদ্ধ পাখির
