প্রভাতসংগীত আকাশের মহাক্ষেত্রে শৈশব-উচ্ছাস বেগে নাচিতে লাগিল মহােল্লাসে । শব্দশূন্য শূন্যমাঝে সহসা সহস্ৰ স্বরে জয়ধ্বনি উঠিল উথলি, হর্ষধ্বনি উঠিল ফুটিয়া, স্তব্ধতার পাষাণহৃদয় শত ভাগে গেল রে ফাটিয়া । শব্দস্রোত বরিল চৌদিকে এক কালে সমস্বরেপুরবে উঠিল ধ্বনি, পশ্চিমে উঠিল ধবনি, ব্যাপ্ত হল উত্তরে দক্ষিণে । अन६शJ उठास व খেলিতে লাগিল যত উঠিল খেলার কোলাহল । শূন্যে শূন্যে মাতিয়া বেড়ায়— হেথা ছোটে, হােথা ছুটে যায় । কী করিবে আপনা লইয়া যেন তাহা ভাবিয়া না পায়, আনন্দে ভাঙিয়া যেতে চায় । যে প্ৰাণ অনন্ত যুগ রবে: সেই প্ৰাণ পেয়েছে নূতন, আনন্দে অনন্ত প্ৰাণ যেন মুহুর্তে করিতে চায় ব্যয় । অবশেষে আকাশ ব্যাপিয়া পড়িল প্রেমের আকর্ষণ । এ ধায় উহার পানে । এ চায় উহার মুখে, আগ্রহে ছুটিয়া কাছে আসে । বাম্পে বাম্পে করে ছুটািছুটি, বাম্পে বাম্পে করে আলিঙ্গন । অগ্নিময় কাতর হৃদয় অগ্নিময় হৃদয়ে মিশিছে । জ্বলিছে দ্বিগুণ অগ্নিরাশি আঁধার হতেছে চুর চুর । অগ্নিময় মিলন হইতে জন্মিতেছে আগ্নেয় সন্তান, অন্ধকার শূন্যমরুমাঝে শত শত অগ্নি-পরিবার দিশে দিশে করিছে ভ্ৰমণ । AS
