পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

रे गांरलैंडोम शन्{ । [ ॰च चकाः ব্যস্ত ও বিভিন্নভাবে বুঝাইয়া দিতেছে। কিন্তু আপনার চরণে শ্বত শত প্রণাম করিয়া, জিজ্ঞাসা করিত্বেছি,— ধৰ্ম্মের কি সাৰ্ব্বভৌমিকতা নাই ? যদি থাকে, তাহাই আমাকে বলুন । গুরু। তোমার হৃদয়ে জ্ঞানের জ্যোতি যে উত্তরোত্তর বৰ্দ্ধিত হইতেছে, এবং জড়বিজ্ঞান-শিক্ষা-দৃপ্ত প্রাণে যে ধৰ্ম্মের মুখ-পিপাসা ধীরে ধীরে ফুটিয়া উঠিতেছে ; ইহা অত্যন্ত জানন্দের বিষয়। কিন্তু তুমি যে প্রশ্নের উত্থাপন করিয়াছ, ইহা তুমি কোথা হইতে সংগ্ৰহ করিলে? আমি তোমাকে এতাবৎকাল যে সকল উপদেশ প্রদান করিয়াছি, তাহার কোন স্থলেই সাম্প্রদায়িকভাবে ধৰ্ম্ম ব্যাখ্যা করি নাই। । শিষ্য। আমার মনে হয়, আপনি যে ভাবে ধৰ্ম্মাচরণের পন্থা নির্দেশ করিয়াছেন, তাহ হিন্দু ধৰ্ম্মেরই পদ্ধতিপ্রক্রিয়া । গুরু। ঐরূপ জ্ঞান করা, তোমার পক্ষে সম্পূর্ণ ভুল হইয়াছে । কথা বলিয়াছিলাম, হিন্দুর অনুষ্ঠিত ও আবিষ্কৃত হইলেও জুহি সকলেরই গ্রহণীয়, অবলম্বনীয় এবং অন্থক্টর। মনে কয়, ইংরেজাতি তড়িার্জ বা টেলিগ্রাফের নিয়ম ও প্রণালী আবিষ্কার করিয়াছেন বুলিয়, অল্প জাতিৰ বার্ক প্রানার্থ