পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/২৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

रेb^y श्रटैश्छूकौ उख्।ि [ ৩য় অঃ কারণেই ভক্তিযোগ পরম পুরুষাৰ্থ বলিয়া উক্ত হইয়া থাকে। মা ! ত্রৈগুণ্য ত্যাগ করিয়া ব্ৰহ্মপ্রাপ্তি পরম ফল ইহা প্রসিদ্ধ আছে সত্য, কিন্তু তাহা আমার ঐ ভক্তির আনুষঙ্গিক ফল, ভক্তিযোগেই ত্রিগুণ অতিক্রম করিয়া প্রাপ্তি হইয়া থাকে। মা ! ফলাভিসন্ধি ত্যাগ পূর্বক নিত্য নৈমিত্তিক স্ব স্ব ধৰ্ম্মের অনুষ্ঠান, নিত্য শ্রদ্ধাদিযুক্ত হইয়া নিষ্কামে অনতিহিংস্র পঞ্চরাত্রাছাক্ত পূজাদি করণ, আমার প্রতিমাদি দর্শন, স্পর্শন, পূজন, স্তবকরণ, বন্দন, সকল প্রাণীতে আমার ভাব চিন্তাকরণ, ধৈর্য্য, বৈরাগ্য, মহংলোকের মানদান, দীনের প্রতি অনুকম্প, আপনার সমান ব্যক্তিতে মিত্রতা, যম (বাহ ইন্দ্রিয় সংযম), নিয়ম (অন্তরিক্রিয় সংযম), আত্মবিষয়ক শ্রবণ, আমার নাম সংকীৰ্ত্তন, সরলতাচরণ, সাধুসঙ্গ করণ এবং নিরহস্কারতা প্রদর্শন ; এই সকল গুণ দ্বারা ভগবদ্ধৰ্ম্মানুষ্ঠাতা পুরুষের চিত্ত সৰ্ব্বপ্রকারে শুদ্ধ হয় এবং সেই ব্যক্তি আমার গুণ শ্রবণ মাত্রে বিনা প্রযত্নে আমাকে প্রাপ্ত হয়। ফলতঃ যেমন গন্ধ বায়ুযোগে স্বস্থান হইতে আসিয়া ঘ্ৰাণকে আশ্রয় করে, তাহার ন্যায় যোগরত অধিকারী চিত্তও বিনা প্রযত্বেই আত্মাকে আয়ত্ত করে। এই প্রকার চিত্তশুদ্ধি সকল প্রাণীতে আত্মদৃষ্টি দ্বারাই হয়, কিন্তু আমি সকল ভূতের আত্মা স্বরূপ হইয়া সৰ্ব্ব ভূতে সৰ্ব্বদাই অবস্থিত আছি, তথাচ কোন কোন মচুন্য