পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৩৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১০ম পঃ ] রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা ৷ \O8? কেবল উধাও হইয়া— সে আমার কোথায় বলিয়া প্রাণের ভিতরে প্রাণ বুঠিয়া লুঠিয়া কাদিতে থাকে। ডাকিলে না আসিলে, আবারের কথা না শুনিলে, অভিমান হয়। এই স্ত্রীর ভালবাসা—স্ত্রীর প্রেম লইয়া জীব তাহাকে ভাল বাসিলে— এইরূপ প্রেম তাহাতে অর্পণ করিলে, জীব মুক্তিলাভ করিতে পারে। মতপ্রকার রসের কথা তোমাকে বলিয়াছি, সেই সকল রসই কান্তাপ্রেম বা মধুরে বর্তমান আছে । o, -- “পুৰ্ব্ব পূৰ্ব্ব রসের গুণ পরে পরে হয়। দুই তিন গণনে পঞ্চ পৰ্য্যন্ত বাঢ়য় ॥ গুণাধিক্য স্বাদাধিক্য বাঢ়ে প্রতি রসে । শান্ত দাস্ত সখ্য বাৎসল্যের গুণ মধুরেতে বৈসে। আকাশাদির গুণ যেমন পর পর ভূতে । দুই তিন ক্রমে বাঢ়ে পঞ্চ পৃথিবীতে। পরিপূর্ণ কৃষ্ণ প্রাপ্তি এই প্রেম হৈতে। এই প্রেমের বশ কৃষ্ণ কহে ভাগবতে ॥” চৈতন্যচরিতামৃত ; মধ্যলীলা । । ইহাতে যাহা বলা হইয়াছে, তাহার ভাব অতি সুহ্ম। প্রথম স্থল কথা এই যে, শান্ত দাস্ত, সখ্য, বাৎসল্য ও মধুর ; এই १क्षदि५ द्रजिद् ङिन ङिन् श्ोंग्ौ ভাৰ আছে। দাস্তে শাস্তির স্থায়ীভাব, সখ্যে দাস্তের ভাব, বাৎসল্যে সখ্যের ভাব, এবং মধুর রসে ঐ ভাব চতুষ্টয়ই পৰ্য্যবসিত হইয়াছে।