পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৪১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ পঃ ] রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা ৷ 8 0 (t যায় না। বিশ্বামিত্র, পরাশর প্রভৃতি যোগবলশালী মুনি ঋষিগণের কথা বোধ হয় জান,—র্তাহারা রমণীকে ঘৃণা করিয়া জয় করিতে পারেন নাই। এক একদিন সেই বহুদিনের সংযম-বাধ ধসিয়া তপোভঙ্গ হইয়া গিয়াছে। । শিষ্য । আমি ভর্তৃহরি, বিল্বমঙ্গল, শিহলনাচাৰ্য্য প্রভৃতির কথা বলিতেছি। গুরু । কি বলিতেছ ? শিষ্য। র্তাহারা রমণীর আকর্ষণ হইতে দূরে গিয়াছিলেন। তাহাদের হৃদয়োভূত বিবেকবাণী আজিও জলন্ত অক্ষরে মানবগণকে আলো কদানে কৃতাৰ্থ করিতেছে । শিহুলনাচার্য্যের একটি কবিতা আমি জানি। কবিত এই,— কতদ্বক্তারবিন্দং ক তদধর-মধু কায়তান্তে কটাক্ষাঃ কালাপাঃ কোমলান্তে ক চ মদনধনুৰ্ভঙ্গুরোক্রবিলাসঃ । ইখং খট্রাঙ্গকোটাে প্রকটতরদনং মধুগুঞ্জৎসমীরং রািগান্ধানামিবে (চ্চৈরপহসতি মহামোহজালং কপালং ॥ একদা শ্মশানে একটি বংশদণ্ডের অগ্রভাগে স্ত্রীলোকের একটি মাংসচৰ্ম্ম-বিহীন মস্তক-কঙ্কাল দেখিয়া শিলেনের মনে হইল,—মস্তক-কঙ্কালের মধ্যে এই দস্তাক্ষিগুলি দৃষ্ট হইতেছে, আর উহার গলরন্ধে প্রবেশ করিয়া মুখরন্ধ হইতে । নিঃসরণকালে বায়ুর ষে শৰ শোনা যাইতেছে,—এতছভরের দ্বারা জ্ঞান হইতেছে, যেন কপাল ঘোর কামান্ধ