পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৪১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७* *ः ] রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা। ৪১ 5 যে আমাদের সম্মুখে গোলাপ ফুলটি ফুটা আছে, উহারই বিষয় চিন্তা কর । রূপ উহার সর্বত্র,—যাহা দেখা যায়, যাহা বর্ণবিশিষ্ট, তাহাই রূপ—ফুলেরও রূপ আছে, রং আছে, সৌরভ আছে। উহার স্পর্শে কোমলতায়, মৃদুতায় সৰ্ব্ব শরীর পুলকিত হয়,—ত্বকপ্রান্ত উজ্জীবিত হয়, পঞ্চপ্রাণ সমাশ্বস্ত হয়। সৌরভ গোলাপে আছে, — গন্ধ সৰ্ব্বত্রই বি মান | * EI 曹 এখন রসের কথা। রস উহার বাহিরে নাই ;–উহার অন্তর্গতই রস-পীধুষের খনি। অভ্যন্তরে রসের কূপ-থাত রহিয়াছে। সৰ্ব্বোত্তম রস বুঝাইতে হইলে লোকে যাহাকে সৰ্ব্বাগ্রে উপনীত করে,—প্রাণপ্রিয়তা প্রতিপাদন করিতে লোকে যাহার সঙ্গে রূপক করিয়া থাকে, সেই মধুর রসের আকর মধুই ঐ স্থানে সঞ্চিত আছে। “. এইরূপে রূপ, রস, গন্ধ, স্পর্শ সকলই কুসুমে বিস্তুমনত বুঝা গেল। বাকী এক শৰ । তুমি বিজ্ঞান বোঝ, সুতরাং তোমাকে বোধ হয় আর নূতন করিয়া বলিয়া দিতে হইবে না যে, যে স্থানে আণবিক গঠন, সেই স্থলেই শন্ধ আছে,—ফাক থাকিলেই শৰ থাকে। তবে চেতন পদার্থের ন্যায় ইচ্ছাধীন শক নির্গত করিতে পারে না,—এই যা প্রভেদ। . . . . প্রত্যেক বস্তুতেই এইরূপ মহাভূতপ্ৰপঞ্চ বিরাজিত, তবে যাহা যত प्टेम्रउछ, ऊश्रङ उउहे शॆन। অধিকতর