পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৪৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম পঃ ] রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধন । 8\9ჯ বিবেচনা করিয়া দেখুন, যে তন্ত্রে পঞ্চ মকারের ব্যবস্থা, তাহাতেই ইহার প্রকৃত তত্ত্ব প্রকাশ পাইতেছে। আগমসারে প্রকাশ,— cनाभथाब्रा क्रान्नन् बाङ्ग उक्लबकु,ान् बब्रानएन । পীত্বানন্দময়ীং তং য: স এল মদ্যসাধকঃ ॥ তাৎপৰ্য্য,—হে পাৰ্ব্বতি! ব্রহ্মরন্ধ হইতে যে অমৃতধারা ক্ষরিত হয়; তাহ পান করিলে লোকে আনন্দময় হইয়া থাকে ; ইহারই নাম মদ্যসাধক। মন্তসাধনার ন্যায় মাংসসাধনা সম্বন্ধে ও ঐ শাস্ত্রে এইরূপ বর্ণনা আছে ;– মা শব্দদ্রসন। জ্ঞেয়ে। তদংশান রসনপ্রিয়ে । সদ। যে। ভক্ষয়েদেবি স এব মাংসসাধকঃ ॥ তাৎপর্ঘ্য ;–হে রমনাপ্রিয়ে! ম রসনা শব্দের নামান্তর, বাক্য তদংশ-সস্তৃত ; যে ব্যক্তি সতত উছা ভক্ষণ করে, তাহাকেই মাংসসাধক বলা যায়। মাংসসাধক ব্যক্তি প্রকৃত প্রস্তাবে বাক্যসংযমী মৌনাবলম্বী যোগী। এইরূপ মৎস্তু সাধকের তাৎপৰ্য্য যে—প্রকার, তাহা ও শাস্ত্রে লিখিত আছে। যথা ;– গঙ্গা যমুনয়োম্মধ্যে মৎস্তে দ্বে চরতঃ সদা । তেী মৎস্তে ভক্ষয়েদ যস্তু স ভবেৎ মৎস্তসাধকঃ ॥ তাৎপর্যা-গঙ্গা যমুনার মধ্যে দুইটি মৎস্ত সতত চরিতেছে, যে ব্যক্তি এই দুইটি মৎস্ত ভোজন করে, তাহার নাম মৎস্তসাধক। আধ্যাত্মিক মতে গঙ্গা ও