পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৫০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম পঃ ] রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধন । (to 3 " . “বিন্দুপাত হইলে মৃত্যু হয়, বিন্দু ধারণে জীবিত থাকে। অতএব যোগীরা যত্বপূর্বক বিন্দুধারণ করবেন।” জায়তে ম্ৰিয়তে লোকে। বিন্দুন নাত্রসংশয়ঃ।। এতজ জ্ঞাত্ব সদ যোগী বিন্দুধারণমাচরেৎ ॥ শিবসংহিতা । “বিন্দুতেই জীবের উৎপত্তি ও বিনাশ হইয়া থাকে, তাহাতে সংশয় নাই। ইহা অবগত হইয়া যোগিজন নিয়ত বিন্দুধারণের অনুষ্ঠান করিবেন।” J இ. সিদ্ধে বিন্দেী মহাযত্নে কিং ন মধ্যতি ভূতলে । যস্ত প্রসাদ।স্মহিমা মমা,ণ)তাদূলী ভবেৎ৷ শিবসংহিতা । “যখন বিন্দু ধারণ করিবার ক্ষমতা জন্মে, তখন পৃথিবী এলে কি না সিদ্ধ হয় ? হে পাৰ্ব্বতি । যাহার প্রভাবে ব্রহ্মাণ্ডোপরি আমার এতাদৃশী মহিমা হইয়াছে।” বিন্দু করে।তি সৰ্ব্বেষাং স্থপছুঃখস্ত সংস্থিতিম। সংসারণা বিমূঢ়ন সং মরণশলিনামূ। অয়ং শুভকরে বে:গা যোগিনমুস্তমেত্তম: | শি বসংহিতা । “জরা মরণশালী সংসারীগণের বিন্দুই সুখ দুঃখের কারণ, অতএব যোগিদিগের পক্ষে দশ্রেষ্ঠ এই যোগই শুভকর।” এইত তোমাকে বিন্দুধারণে র শুভত সম্বন্ধে বলিলাম। শিষ্য। আপনার প্রসাদে সমস্তই অবগত হইতে । পরিলাম। এক্ষণে বিন্দুধারণের উপায় কি,-সাধন কি