পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৫৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চতত্ত্বে সাধন-পদ্ধতি। [ ७छे अः مراني جع

  • Nonnemmamminimągumminimi"Austus

গুরু । ইl, তাহ বলিয়াছি। কিন্তু মানুষ চিরদিনই আত্ম-বিস্তৃত ;-মানুষ, আপনাকে আপনি সহজে সমুন্নত বলিয়া মনে করিয়া থাকে। সেই জন্য ভয় হয়, পাছে মানুষ আপনার অবস্থা বুঝিতে না পারিয়া,—আপনাকে সমুন্নত,—আপনাকে কুলাচার সম্পন্ন জ্ঞান করিয়া, এই কঠিন হইতে কঠিনতর সাধনায় নামিয়া পড়ে, তাহা হইলে তাহার পতনও হইতে পারে। শিষ্য। তবে মানুষ কি প্রকারে আপনাকে আপনি জানিতে পারিবে ? গুরু । সেই জন্যই গুরুর প্রয়োজন। বেদবিদ বৈদ্য যেমন ব্যাধির নির্ণয় করিয়া ঔষধের ব্যবস্থা করিয়া থাকেন, —আধ্যাত্মিক জ্ঞানসম্পন্ন গুরু তদ্রুপ শিষ্যের অবস্থা বুঝিয়া সাধন-পদ্ধতির পথ স্থির করিয়া দেন। শিষ্য। তাহ কি কেবল বাহিরের উপদেশে হইতে পারে না ? গুরু ! না । শিষ্য । কেন ? আমার বিশ্বাস, অবস্থাগুলির বর্ণনা থাকিলে মানুষ আপন অবস্থা আপনি স্থির করিয়াও লইতে পারে । গুরু। রোগ হইলে পুস্তকপাঠ করিয়া রোগী যেমন আপন রোগের নিদান স্থির করিতে পারে না,--এক লক্ষণের সহিত অন্ত লক্ষণের ভ্রম জন্মিয়া থাকে,– তদ্রুপ শিষ্যেরও