পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৬৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা ৷ לרט ব্ৰহ্মাকে বিক্ষিত করিয়া, পাতালে বলিরাজার আনন্দ বন্ধন করিয়া, ভূজগপতি অনন্তকে আঘূর্ণিত করিয়া এবং ব্রহ্মাণ্ড-কটাহের ভিত্তি পর্য্যন্ত ভেদ করিয়া বংশীধ্বনি সকল দিকে বিস্তারিত হইল।” জীব দেই রসের ধ্বনিতে মোহিত হইল, কিন্তু সকলে তাহার পূর্ণতত্ত্ব অবগত হইতে পারিল না। কেহ অমুভূতিতে মুখের জন্ত ধাবিত হইল,-যাহার গোপী, যাহারা ভক্ত, তাহারাই সেই রসে রসিক হইয়া প্রাণ ভরিয়া পূর্ণানন্দ পূরিয়া লইল । সেই বাশীতে কি গীত হইল ? সেই রসনাদে এক সঙ্কেত শত্ব গীত হইল। তাহ কি ? তাহ– । “কলং বামদৃশং মনোহরং।” জীবের চিত্ত আকর্ষণ করিয়া, জীবের মুখমৃগু হৃদ, পূর্ণ মুখের রসধারা ঢালিবার জন্ত-প্রাকৃত কামপীড়িত হৃদয়ে অপ্রাকৃত মদনোন্মাদ সুধার কলসী নি:স্থত সধারী লিবার জন্ত এই মনোহর বেণু নিনাদিত হইয়া—“কলং বামদৃশ্যং মমোহরং” সঙ্কেত ধ্বনিত হইল। এই কলপদ্মামৃত বেণুীতের তাৎপর্ঘ্য এই,-কলং অর্থাৎ क+न=क्ल и & & & اساس مسجمه ইহাতে বামদৃক্ষ অর্থাৎ চতুর্থ স্বর ঈ কার যুক্ত করিলে, রাপদ সিদ্ধ হয় -ইহা মনোহর অর্থাং মনের অধিষ্ঠাত্রী দেবতা চন্দ্র বা চন্দ্রবিন্দুকে হরণ করিতেছে ; অতএব, ক+ল+ঈ +v=সংযোগে "ক্লীং এই কামবীজ নিম্পন্ন হয়।