পাতা:রাখালের রাজগি - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাখালের রাজগি ঘিয়ের বাতি, ধূপ অগুরুর গন্ধে সলতে সুগন্ধি ক’রে জেলে রাখতে হবে। যতক্ষণ তিনি না। আসবেন, আমাদের চোখের কালো তারাগুলি তার পথের দিকে ভ্ৰমরের মত যেন উড়তে থাকবে ! তোরা ভুলিস না সন্ধ্যে বেলা আমার খোঁপা বঁধুতে। যদি শেষ বেলায় ঘুমিয়ে পড়ি, তবে জাগিয়ে দিস।। কাপড় জড়ানো নুপুর পায়ে পরিয়ে দিস-তাতে একটুও শব্দ হবে না, নূপুর-ধ্বনি শুনে ভ্ৰমরের গুঞ্জন করতে আসবে না । ‘কে যায়’, ‘কে যায়, বলে লোক সব চমকে উঠে দেখতে আসবে না। আমরা নিৰ্জন পথে যাব-যে পথে কেউ চলে না,-সে। পথে চলাব, আমরা কানুর প্রেমের নিশান উড়িয়ে যাব।—আমরা যমুনার ঢেউ এর মত দৰ্পে চলে যাব, কার সাধিব বাধা দেয় ।” ললিতা বল্লে, “রাই তুই মেলাই বকে যাচ্ছিস । পাগল হ’লি নাকি ? কাল অভিসারে যাবি, তা তো G