পাতা:রানী শরৎ সুন্দরীর জীবন-চরিত - গিরীশচন্দ্র লাহিড়ী.pdf/১০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

s- মহাঁরাণী শরংসুন্দরীর জীবন-চরিত। নারীগণ, তাহার দেবী চরিত্রে এককালে অবাক হইয়া রহিল । তাহার পর সেই পীড়িত। প্রাচীনাকে কহিলেন,—“মা ! ইহাতে আপনার লজ্জার বিষয় কিছুই নাই ; শরীর অসমর্থ হইলে কে না এইরূপ করিয়া থাকে? তবে সে সময়ে আপনার আপনার বাড়ীতে হয় বলিয়া অন্তে তাহা জানিতে পারে না । এই বাড়ীও আপনার এবং আমাকেও আপনার কস্তার ন্যায় বিবেচনা করিয়া সমস্ত মনোকষ্ট ভুলিয়৷ যাইবেন ।” D তাহার পর তাহার পুত্ৰ শয্যা ত্যাগ করিয়া বাহিরে যাইবার সময়ে পর্যুঃ থকাতর। মহারাণী তাহকে গোপনে বলিলেন যে, “পীড়া হইলে সকলেরই এইরূপ অসমর্থ্য জন্মে। এক দিন আমারও এই দশা হইতে পারে। ফলতঃ স্ত্রীলোক বড় লজ্জাশীল। এই সকল দুর্ঘটনায় তাহার। মৃত্যুবৎ লজ্জা পাইয়া থাকে। অতএব বাবা । আমার দিব্য, একথা যেন, অন্তের নিকট প্রকাশ না হয়। তাহা হইলে প্রাচীন। সম্ভবতঃ লজ্জায় আত্মহত্যা পর্য্যন্ত করিতে পারে।” অতি নিরন্ন দরিদ্রেরও এতদূর পরোপকারীতা, নিৰ্ব্বিকার ভাব এবং এত নিরভিমানিত হইতে পারে কি না সন্দেহ । এই সময়ে মহারাণীর কাশীযাত্রাকালে “কুল-শাস্ত্র-দীপিকা” গ্রন্থে এবং “বঙ্গবাসী" সংবাদপত্রে মহারাণী শরৎসুন্দরী সম্বন্ধে যে যে কথা @काभिड इईब्रॉछ, उांश निम्न डैक्रूड इईन । ईश डिग्न, भउ *उ ইংরেজী বাঙ্গালা, डेढूंडावात्र সংবাদ পত্ৰসকলে এবং গবর্ণমেণ্টর কাৰ্য্যকারকদিগের শত শত পত্রে তাহার মহিমা কীৰ্ত্তিত হইয়াছে। “রাজ। যোগেন্দ্রনারায়ণ, লোকান্তরিত হইলে তৎপত্নী শ্ৰীমতী, মহারাণী শরৎসুন্দরী দেবী রাজ্যাধিকার লাভ করেন। ইনিও তৎকালে অল্প বয়স্ক ছিলেন। দৈবের প্রতিকুলে বিধির বিপাকে