পাতা:রুষ-জাপানি যুদ্ধের ইতিহাস - নলিনীবালা ভঞ্জ চৌধুরাণী.pdf/৫০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হিকোতাই যুদ্ধের পরে। Saa দিকে পাঠাইল। ইহাতেই আমাদেব মুক্‌ডেন যুদ্ধ জয়েব পথ সুলভ হইয়া আসিল।, আমি ৬০ দিন এইরূপ শক্ৰপুবে ঘুবিয়া, ১৩ই তাবিশ্বে সেনাপতি ওয়ামাব সুমুখে সদলে উপস্থিত হইলাম। তিনি আমাদেব অতিশয় সমাদবে অভ্যর্থনা কবিলেন ও “কুনজে” প্ৰশংসাপত্ৰ আমাব হস্তে প্ৰদান কবিলেন । আমি তাহার কাপি আপনাকে পাঠাইতেছি । ইহ লাভে আমি যে বিশেষ সন্মানিত হইয়াছি, তাহা বলা বাহুল্য। ইহা দেখিযা আপনি যে বিশেষ আনন্দ লাভ করিবেন, তাহাই আপনাব দর্শার্থে পাঠাইতেছি। এই ৬০ দিন। আমবা কেবল ভুট্টা খাইয়া ভীষণ শীতে বাস কবিয়ছিলাম ;—কিন্তু ইহাতে আমাৰ শাৰীবিক অসুস্থতা কিছু মাত্র হয় নাই! আব্ব এইরূপ শত্রী কর্তৃক আক্রান্ত হইয়াও আমি বিন্দু মাত্র আহত হই নাই । বলা বাহুল্য যে ভগবান প্রতিপদেই আমাদেব প্ৰতি সদয ছিলেন।” কুনজে প্ৰশংসাপত্রের অনুবাদ । “-সংখ্যক অশ্বাবোহী মেজব নাগানুমা হিডেবুমিব অধীনে ১১ই ফেব্রুয়াবি তারিখে সিনকাই নদীব উপবস্থ শত্রুদিগেব। বেলপথ উড়াইয়া দিয তাঁহাদেব পশ্চাতে যাইবাব পথ অন্ততঃ কিয়দিনেব জন্য বন্ধ কবিয়া শিবিবে প্ৰত্যাগত হইয়াছে ! এতদ্ব্যতীত ইহাদেব দ্বাবা শক্রিগণ ভীত হইয় তাহদেব বহু সংখ্যক সেনা আমাদেব সন্মুখ হইতে অপসাবিত করিয়া পশ্চাৎ দিকে লইয়া গিয়াছে। আমাৰ মতে এ কাৰ্য্য অতিশয় প্ৰশংসাযোগ্য,—তজ্জন্য আমি মেজর নাগানুমাকে তাহার বীব্বত্বেব জম্ভ “কুনজে” প্ৰদান করিতেছি।” আমবা এই ঘটনা সম্বন্ধে আব্ব একখানা / পত্র উদ্ধত করিব। মেজব নাগানুমাব অধীনে দুইজন কাপ্তেন গিয়াছিলেন। তঁহাদের একজন কাপ্তেন নাকায়া কসার্কের সহিত যুদ্ধে বীর শয়ানে শায়িত হইয়াছিলেন। অপব 3