পাতা:লিঙ্গপুরাণ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/১৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

وه په لا ' প্রকাশ, (৯৯০ ) ক্ষাতমাল, একবন্ধু, মনেকবৃক্ক, জকৃষ্ণ নিরস্ত, শান্তভদ্র, সমঞ্জস, ভূশর, স্কৃতিকৃৎ, फूङि, कूदन, फूछवाश्म, अकब्र, लखकांग्रह, कांश পৰ্ব্বতি, বরং,বিভিন, প্রতিসাগর, আনকি, গুণগ্রাহী,কণ্ঠস্কা, কলঙ্কহ,স্বভাবড়, মধ্যস্থ, শক্রয়,মধ্য নাশক, শিখণ্ড, কটী,শুলী চণ্ডী, মুতী কুণ্ডলীমেখলা কক্ট, খড়গী, মাষ্ট্ৰী, সংসার-সারথী, অমৃত্যু-সৰ্ব্ববৃক্ক, সিংহ, তেজোরাশি, মহামণি, অসংখ্যেয়, অপ্রমেয়াক্স, বীৰ্য্যাস্, কার্ককোবিদ, বৈদ্য, বেদার্থৰিদূগোপ্ত, সৰ্ব্বাচার, মুনীশ্বর, অনুত্তম, রাধর্ষ, মধুর, প্রিয়দর্শন, সুৱেশ, শরণ, সৰ্ব্ব, শব্দগ্ৰহ্মসতাংগতি, কালভক্ষ, কলস্বাঞ্জ, কঙ্কণীকৃতবাসুকি, মহেশ্বস, মহীভৰ্ত্ত, নিষ্কলঙ্ক, বিশৃঙ্খল, হামণি স্তরণি, খন্ত, সিদ্ধিদ, সিদ্ধিসাধন, নিকৃষ্ণ, সংস্কৃত, শিল্প, ব্যুটোরন্থ, মহাভুজ, একজ্যোতি, নিরাক্তক্ষ, নর-নারায়ণ-প্রিয়, নির্লেপ, নিম্প্রপঞ্চাত্মা, নির্ব্যগ্রব্যগ্রনাশন, স্তব্যস্তৰপ্রিয়, স্তোত, ব্যাসমূৰ্ত্তি, অনস্থল, দিব্যপৰােপা, বিদ্যারাশি, অবিক্রম, ধীশ, শাকল্য, শর্করীপতি, পরমার্থ, গুরু-দৃষ্টি, গুরু, আশ্রিতৰৎসল, রস, রসজ্ঞ সৰ্ব্বজ্ঞ, ও সৰ্ব্ব সত্ত্বাবলক্ষন প্রভূতি নাম-প্রযুক্ত হয়, তাহার উদ্দেশে আমার অসংখ্য অনন্ত ভূয়োভুয়ং নমস্কার। বিষ্ণু এইরূপ সহস্ৰণাম স্তৰে সেই ভূতভাবলের স্তব করিয়া,স্নান করাইলেন এবং পদ্মপূপে পূজা করিলেন। ੇ হরিকে পরীক্ষা করিয়ার লিমিত্ত সেই সকল পুষ্প হইতে একটা পুপ গোপন করিলেন। তখনহরি ফুট পুপ হারাইয়া ৰিষণভাবে চিন্তু করিতে লাগিলেন, পরে স্থপ্রভাতে কঁহার তত্ত্ব জানিতে পারিয়া অর্থাৎ শিল্পই আমাকে ছলমা করিতেছেন, ইহা জ্ঞাত হইয়া, স্বকীয় সীমাবলম্বন নেত্র উৎপাটন করিয়া ভক্তি; } পূৰ্ব্বক্ষ সেই নেক্সকমলে জগদীশের পূজা করিলেন। ১৯-১৭২৭ ভুক্তভাজন হয়, হরির এইরূপ ব্যাপার দেখিয়া আর ৰিলশ্ব করিতে না পান্ধিয়া তৎক্ষণাৎ অগ্রন্থ বলে ইত্তে আৰ্হিত হইলেন?--তখন উহার &ঙা বোধ হইতে লাগিল, যেন কোটি স্বর্ঘ্য একত্রে $. बिलिन इदेब्रुन्, অগ্নিজালসদৃশ छल्लेiभूब्लकेमलरक कोतव जांकन शंद्रन कछिाय्छ, च्छूहिक অঞ্চটাগুঞ্জি গঞ্জিজ্ঞে, হন্তে খুল, টঙ্ক, গল্প, . छकांश्-3ंश्च वा ॰ बंद्वः श्य.}श्वलि কঙ্কণের মনোৰঞ্জীপুরণ করতে যেন উৎকণ্ঠিত হইঙ্ক ছিছেন, হের উর্দুদেহভাগে রপিচয়ঁ লিঙ্গপুরাণ । ডক্তরায়-জাকারে বির ন, স্বস্তপংক্তি তাঙ্ক, দেখিলেই এক অদৃষ্টপূর্ব ভয়ঙ্কর মৃগু বলিয়া বোধ হইতে লাগিল, এহেন लेिशांकjध्र ভস্মভূষণ ভৰভূক্তিকে অবলোকন করিয়া জনাৰ্দ্দন হর্ষে উখলিত হইয়া তখন এক অননুভূত জানন্দময় ভক্তিমদে উন্মত্ত হইয়া সমস্কার করিলেন। ইন্দ্রাদি দেবগণ সেই জিলোচনকে অবলোঞ্চন করিয়া গ্রুতবেগে পলায়ন করিলেন। ব্রহ্মলোক ও ত্রিভুবন চালিত হইল ও বসুন্ধর কম্পিত হইতে লাগিলেন, তাহার চতুর্দিকে বিস্তীর্ণ তেজোমণ্ডল শতযোজন প্রাস্ত-পর্য্যস্ত দগ্ধ করিয়া ফেলিল, স্বৰ্গ, মৰ্ত্তা, পাতালে হাহাকার পড়িয়া গেল। তখন মহাদেব হরিকে কৃতাঞ্জলিপুটে অবস্থিত দেখিয়া ঈষৎ হাসিতে হাসিতে বলিলেন ; হে জনাৰ্দ্দন ! দেবকাৰ্য্য-নিমিত্ত আপনার যে এসকল অনুষ্ঠান, তাহ এখন বিদিত হইলাম, আমি আপনাকে এখনই সুদর্শনচক্র দান করিতেছি। আর আপনি এই যে ভয়ঙ্কররূপ দেখিলেন, উহা কেবল আপনার ভক্তিবৃদ্ধি ও হিতের নিমিত্তই অনুষ্ঠিত হইয়াছে জানিবেন ; কারণ হে ত্রিবিক্রম । রণক্ষেত্রে শাস্তমূৰ্ত্তি মাত্র দেবগণের তুঃখেরই সাধন জানিবেন, আর শাস্তের অস্ত্রও শাস্ত হইয় থাকে, সুতরাং শাস্ত অন্ত্রে কি প্রয়োজন ? শাস্তু ব্যক্তির যদি তপস্বীর সহিত বিরোধ হয়, তবে সেস্থলে শাস্তিই অস্ত্র হইয়া থাকে। আর যে ব্যক্তি প্রহারযুদ্ধে উদযুক্ত, তাহার শান্ডি কেবল অরির বলবৃদ্ধিকরী ও স্বীয় বলের নাশিকা হইয় থাকে। অতএব হে অরিন্থদন । যুদ্ধ করিবার নিমিত্ত সকল দেবগণের সহিত এই খোররূপই চিন্তু করুন, বৃথা অস্ত্রে কি প্রয়োজন ; যখন স্বকীয় জলের দোৰ্ব্বল্য না উপস্থিত হইবে, বা অতীত হইয়াছে দেখিবে, কিম্বা অকালে অধৰ্ম্ম ও অনর্থ প্রবৰ্ত্তিত হইতেছে দেখিবে, তখন সংগ্রামে ক্ষম৷ অৱলম্বন করিবে না। জগন্ধেত হর, এই প্রকার বলিয়া অযুত স্বৰ্যসদৃশ উজল সুদর্শনচক্র এবং তঁহার পরসক্তি নয়নও দান করিলেন। সেই অবধিই জনাৰ্দ্দম কমললোচন বলিয়া কীৰ্ত্তিত হন; চক্র ও নয়ন দান করিয়া নীললোহিত উভয় করকমলে হরিকে স্পর্শ করিয়া বলিলেন ; হে বরশ্রেষ্ঠ ! আমি বরদান করিতেছি, যাহা ঈপ্সিত আছে, তাহ প্রার্থনা করুন; হে পুরুcदांडम ; श्रमेि थांviनग्नि छक्लि-भtवं दक. इहेब्र শুনিয়া অঁহীকে প্রণাম কহিলা ৰঙ্গিলেম, হেমহাঙ্গেৰ{ আমি আর কিছুই প্রার্থনা করি না, কেবল আপনাতে