*ङ्ग९-#ांहिंछ-नR¢यह নেই। চাধারা রাজা হোক, তাদের ধনে-পুত্রে লক্ষ্মীলাভ হোক, কিন্তু সাহায্য তাদের কাছ থেকে আমি আশা করিনে । অপূৰ্ব্বর প্রতি চাহিয়া কছিলেন, কারও ভালো করতে হবে বলে আর কারও গায়ে কালি ছড়াতে হবে, তার মানে নেই অপূৰ্ব্ববার। এদের দুঃখ-দৈন্তের মূলে শিক্ষিত ভদ্রজাতি নয়, সে মূল বার করতে হলে তোমাকে আর একদিকে খুঁড়ে দেখতে হবে। অপূৰ্ব্ব কুষ্ঠিত হইয়া পড়িল। কহিল, কিন্তু এই কি সকলে আজ বলে না ? বলুক। যা ভুল তা তেত্রিশ কোটী লোকে মিথ্যে বললেও ভুল। বরঞ্চ, এই শিক্ষিত ভদ্রজাতির চেয়ে লাঞ্ছিত, অপমানিত, দুর্দশাগ্রস্ত সমাজ বাংলা দেশে আর নেই। তার উপরে মিথ্যা কলঙ্কের বোঝা চাপিয়ে তাদের ভরাডুবি করাতে চাও কেন ? পরদেশের সকল যুক্তি এবং সকল সমস্তাই কি নিজের দেশে খাটে ভেবেচ ? বাইরের অনাচার যখন পলে পলে সৰ্ব্বনাশ নিয়ে আসচে, তখন আবার অন্তবিদ্রোহ স্বাক্ট করতে চাও কিসের জন্তে ? অসন্তোষে দেশ ভরে গেল,—স্নেহের বাধন শ্রদ্ধার বাধন চুর্ণ হয়ে এলো কিসের জন্তে জানো ? তোমাদের দু-দশজনের দোযে— শিক্ষিতের বিরুদ্ধে শিক্ষিতের অভিযানে। শশী, একদিন তোমাকে আমি এ কাজ করতে নিষেধ করেছিলাম মনে আছে । নিজেদের বিপক্ষে নিজেদের দুর্নাম ঘোষণার মধ্যে একটা নিরপেক্ষ স্পষ্টবাদিতার দম্ভ আছে, এক প্রকার সস্তা ধ্যাতিও মুখে মুখে প্রচারিত হয়, কিন্তু এ শুধু ভুল নয়, মিথ্যা । মঙ্গল তাদের তোমরা করগে, কিন্তু অপরের কলঙ্ক রটনা করে নয়, একের প্রতিকূলে অপরকে উত্তেজিত করে নয়— বিশ্বের কাছে তাদের হাস্তাস্পদ করে নয়। মুদূর ভবিষ্যতে হয়ত সে একদিন এসে পৌছবে; কিন্তু আজও তার বিলম্ব আছে। সকলেই নীরব হইয়া রছিল, শুধু ভারতী ধীরে ধীরে কছিল, কিছু মনে কোরো না দাদা ; কিন্তু বরাবরই আমি দেখে এসেচি পল্লীর প্রতি তোমার সহানুভূতি কম, তোমার দৃষ্টি শুধু সহরের উপরে। কৃষকদের প্রতি তুমি সময় নয়, তোমার দু’চক্ষু আছে কেবল কারখানার কুলি-মজুর-কারিকরদের দিকে। তাই তোমার পথের দাৰী খুলেছিলে এদেরই মাঝখানে । আর হৃদয় বলে যদি কোন বালাই তোমার থাকে, সে শুধু ছেয়ে পড়ে আছে মধ্যবিত্ত, শিক্ষিত ভদ্র জাতি নিয়ে। এরাই তোমার আশা-ভরসা, এরাই তোমার আপনার জন । বল এ কি মিথ্যা কৰা ? ভাক্তার বলিলেন, মিথ্যা নয় বোন, অত্যন্ত সত্য। কতবার ত বলেচি তোমাকে, পথের দাবী চাবা-হিতকারিণী প্রতিষ্ঠান নয়, এ আমার স্বাধীনতা অর্জনের অন্ধ । अबिक ७ष९ झदक ७क नञ्च खांब्रउँौ । उॉरे, नांदव श्रामांरक कूणि-मबूद्र-कांब्रिक्ट्ब्रब्र Վթօ
