ब्णिश्वs प्छाञ्चप्र्डौ ফাল্গুন মাস হইতে ইহারা বৎসর গণমা করে। এবং ২• সংখ্যার বেশী ইহারা গণিতে পারে না। ইহারা বৈশাখে হোম, জ্যৈষ্ঠে এরোবা সর্দার, আষাঢ়ে হারিয়াও বা ইন্দ্র, ভাত্রে ছাতা, আশ্বিনে দিবি বা দুর্গ, অগ্রহায়ণে নওবাষ্ট বা নবান্ন, পৌষে সহোৱাই বা বান্ধন পূজা কবিয়া থাকে। সাঁওতালগণ ভূতকে খুবই বিশ্বাস করে এবং মানে ; কিন্তু ভূতের ভয়ে ইহারা কখন কোনদ্বিনে ভীত হয় না। গ্রামে কোন মড়ক উপস্থিত হইলে বা হঠাৎ কোন লোকের মৃত্যু হইলে তাহারা মনে করে যে কোন ডাইনীর দ্বারা এরূপ বিপদ ঘটিয়াছে। এইজন্য তাহারা তাহাম্বের ভিতর কোন স্ত্রীলোককে ডাইনী ঠিক করিয়া তাহাকে হত্যা করিয়া ফেলে। পিতামাতা যদি ডাইনী হয় তাহা হইলেও ইহাদের নিকট তাহাম্বের নিস্তার নাই । ১৯৩১ খৃষ্টাব্দের আদমসুমারির ( CensusReport ) বিবরণী হইতে জানা যায় যে ১৯২২ খৃষ্টাব্দে ইহাঙ্কের সংখ্যা ছিল ৭১২, ৪ এবং ১৯৩১ খৃষ্টাব্দে গড় পরতা শতকরা ১১৯ হিসাবে বৃদ্ধি পাইয়া উহার সংখ্যা দাড়াইয়াছে ৭৯৬,৬৪৬। ওরাও : Oraons )দের মতে সাওতালরা অনেকে আপনাদিগকে হিন্দু বলিয়া পরিচয় দিয়াছে। গাওতালন্ধের সংখ্যা এজন্য অনেকটা হ্রাস পাইয়াছে। আবার খৃষ্টান মিশনারীদের দ্বারা অনেক সাওতাল খুঃখশ্মে দীক্ষিত হওয়াও তাহাজের সংখ্যা হ্রাস পাইয়াছ। এবং ক্রমে আরও হ্রাস পাইবে । মালম্বা ( Malda ) জেলায় প্রায় ত্রিশ বৎসর পুৰ্ব্ব হইতে সাওতালের চাষবাস করিবার জন্য আসিতে থাকে। এখন আর তেমন আসে না । সাঁওতালজের সম্বন্ধে আরও দুই একটি কথা তোমাদের জানা আবশুক । কবে কতকাল হইতে সাওভালেরা এ দেশে আসিয়া বাস করিতেছে তাহা छाम1 षाग्न नl । श्रा१,१५ षष्ठश्मि ठांद्रtठ दाम করিতেছেন, সম্ভবতঃ সাওতালেরা তাহারও অনেক পূৰ্ব্ব হইতে এদেশের অধিবাসী। কোন কোন ঐতিহাসিকের মতে সাওতালের উত্তর পূর্ব দিকৃ দিয়া ভারতে আসিয়াছিল। ইছারা মুণ্ডা জাতির । Munda Tribe ) অস্তস্থত । সাঁওতালদের ** cष नt७डांण मांभ, wरे माभक्लेिरे व1cकाषा श्रेंrठ আসিল ? কে ইহাদিগকে সাওতাল নাম দিল সে ऐठिशन छामां७ क्रुि दफू नश्च मtश् । श्राद्र ८कथाग्न पl wकांशtशद्र श्रांकि मिदान झिल ठाश७ श्रामद्भ1 जामि मा । ठाशबिग८क चिञान1 कद्र, তাহারা বলিবে তাহাজের আদি নিবাস ছিল অতি পূৰ্ব্ব দেশে। সে পূৰ্ব্ব দেশ কোথায়, স্থধ্যিমামার দেশেরও অনেক পূৰ্ব্বে কিনা কেই বা জানে ? প্রথম ठ1श८१८ फे°मिtद* ८काथांध्र क्लिन्न ठाश श्रtभद्रl জানি না । তাহারা বলে, তাহাদেৱ আদি পুরুষ ‘পিলচু হাড়ায়’ ও পিলচু বুড়ির দ্বাদশজন বংশধর হইতে তাহাজের দ্বাদশটি গোত্রের উৎপত্তি হইয়াছে। এ কথা তোমাজের পূৰ্ব্বে বলিয়াছি। সাওতাপদের জাতীয় নাম হইতেছে হড়'। হড়, অর্থে মানুষ। বাঙ্গালীকে লাওভালের কি বলে জান ? বলে দেখু। ব্রাহ্মণেকে বলে—বাবুড়ে, মুসলমানকে মুশল।" বা তুড়,ক। তুড়-ক তুর্কী হইতে নয়ত পূৰ্ব্ববঙ্গে তুড়ক লোমাসু’ অর্থে অশ্বারোহী সৈঙ্কদের বুঝাইত । সাঁওতালি ভাষা সম্বন্ধে এখন দুই একটি কথা শোন । ইহাদের ভাষায়, ইহাম্বের রূপকথায়, ইহাজের ছেলেভুলানো ছড়ায়, সংস্কৃত ভাষা হইতে অনেক শব্দ আসিয়াছে। তবে যেমন হয় উচ্চাবুণের সঙ্গে সঙ্গে অনেক পরিবর্তন ঘটিয়াছে। সাওতালের গল্প বলিতে বড় ভালবাসে। সন্ধ্যার পর কুটীরের পাশে আগুন জালিয়া ছেলেমেয়েরা সব জড় হইয়া গ্রাম্য বুদ্ধদের কাছে গল্প শুনিতে মিলিত হয়। সেই সব গল্পের ভাষা বিশুদ্ধ সাওতালী । ইংরাজ রাজত্বের সঙ্গে সঙ্গে নানাজাতীয় লোকের সংস্পর্শে আলিয়া ইহাঙ্গের ভাষায় অনেক পরিবর্তন ঘটিয়াছে। অনেক বিদেশী শব্দ গ্রহণ করিয়াছে। এখানে কয়েকটি সাওতালী শব্দ ও তাহার অর্থ দিলাম। গ্রাম- আতো, ঝরণা-জডি, খাল—সড়ো, बम-विङ्ग, वन-गा:, नौ–गासा, cभप–ििनश, স্বৰ্য্য-সিএ চান্দো, চন্দ্র-নিন্দ বা চন্দো, আকাশসোমা, সিএ ও নিন্দ ইহাজের জেব দেবীর মধ্যে dT 1 ইংরাজী ভাষায় সাওতালদের সম্বন্ধে অনেক বই का८झ् । cफाभइl घमि नैंI७७iनरश्द्र क्र°कथा ہممممممم-جما ag** جہ-ج ---- --를
