atাসিন-শ্লা উপর সদয় হয়ে মুখ বাব করে মাংস খেত। একদিন কিন্তু চালাক লোকটা মাংসের বদলে গরম গরম আগুনেব মত এক তাল লোহা দিল ছুডে। থেলেন মাংস মনে কবে সেটা গিলে ফেলতেই খ্ৰীষ্টান খাসিযা মহিল৷ যন্ত্রণায ছটফট করে মারা গেল। সেই লোকটি সাপের দেহটাকে টুকরো টুকরো করে চতুর্দিকে গ্রামে গ্রামে খাবার জন্য পাঠিয়ে দিল। যে যে গ্রামের লোকেরা সে মাংস খেলে সেখানে সেখানে abr〉。 জণভি পেলেনেল ভষ চলে গেল কিন্তু ওরা বলে সেই টুক্বোণ্ডলোর অল্প একটু অভূক্ত অবস্থায় রযে গিযেছিল--সেই পেকে আবার অসংখ্য গাপেব সৃষ্টি হযেছিল তারাই মাঝে মাঝে যত সব অনিষ্ট কবে । সেইজন্ত খাসিযাত্রা মামুষেব বক্ত দিযে খেলেনের পুজা করে । যদি কোথাও কোন গলে বা পলিবাবে সাপেল অত্যাচাল আরম্ভ হয—তাকে সন্তুষ্ট করলাব জন্য নিশুতি বাত্রে কোন মানুষকে ফুসলিযে নিয়ে এসে লাশেৰ নলী দিযে তার নাসাবন্ধ, হতে KSBBS BB BB BBB BB BBB BBS BBBB দিয়ে আসে। আবও এমন গণ তুর্ক তাক কবে যাতে মাহুষটি মাল। ঘাস। পাসিযাদেব এই খেলেন পূজা BBBBB KS BBSBBS BESCB D BBBBB আইনেল দ্বালা বন্ধ করতে হযেছে । জামা নেই SBBBSS SBB CS ggB BBB BSBBB BBB প৬ে পেলেনেল উৎসর্গে অনেক নিলছ লেচালিকে প্রাণ দিতে হযেছে। খাসিয।দেল সম্বন্ধে তোমাদেল কাছে অলিও কযেকটা কথা বলছি । খাসিয়া পাহা৬ের দৃশু অতি সুন্দল । শিলং শুঙ্গট গাসিয়া পাহাড়েব মধ্যে সল চেমে উচু । ইহার উচ্চতা প্রায সাত হাজাব ফুট। পাসিযদেব পূৰ্ব্বে বিশ্বাস ছিল যে বনের মধ্যে যে সব গাছপালা আছে, তার ভিতব সল উপদেবতারা বাস কপলে । এইজন্ত তাবা বড় একটা গাছ কাটেনি। সেইজন্তে পাহাড়েব নীচেকার বনেব শোভা সকলেল মনোলঞ্জন কবে । এই ললের ভিতর দিমে কত সব ছোট বড় ঝরণার ধারা যে লেগে নীচেপ দিকে ছুটে চলেছে তাল সীমা সংখ্যা নেই। খাসিযাপাহাডে অনেক জলপ্রপাতও রয়েছে। পূৰ্ব্বে এই পাহাড়ের গাযে ‘মেীসমাই’ নামে একটা জলপ্রপাত ছিল, পৃথিবীর যে সব বড় বড় জলপ্রপাত আছে তাদেব সঙ্গে ওটির তুলনা কব। যেতে পাবে, খুব উচু পাহাড় পেকে এব জলের ধাবা আগে ঝৰ্ঝল, কবে বাবে পড়ত, কিন্তু ১৮৯৭ সালের ভীষণ ভূমিকম্পের পর থেকে ধারা ক্ষীণ হয়ে গেছে। খাসিয়ারা কোন জাতি এদের সে ইতিহাস জানবার কোন উপায় নেই। চার পাচশো বছরের ও আমাদের -碑
