পাতা:শিশু-ভারতী - অষ্টম খণ্ড.djvu/৩৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্লেটো ও অ্যারিষ্টটলের দার্শনিক মতবাদ প্লে টো ব দ শ নে র খানিকটা আভাস তো পেলে, কিন্তু তাব সব চেয়ে বেশী নামজাদ যে বই, তাতে দর্শন ছাড়া রাজনীতিব কথাও রয়েছে ঢেব । তোমবা সলাই বড় তয়ে একদিন তার “বিপাবলিক” বা “গণ-লাঞ্জ” বইখানি পড়লে । বইখানি সমাজ ও বাষ্ট্রের একটা কাল্পনিক ছবি। সমাজ বা ৰাষ্ট্র কাকে বলে, সে কথা জানো তে ? সমাজ অর্থাৎ মানুষেৰ সঙ্গে মানুষ মিলে একসাথে যে থাকে, তাকে বলে সমাজ, কিন্তু সেই একসাথে থাকার মধ্যে ও কত রকম বেবকম যে রয়েছে, তা বলা যায় না। পর, আমদের দেশে হিন্দুসমাজ রয়েছে, মোশ্লেমসমাজ রয়েছে, তাদেব থাকবার ধরণ-ধারণ ভিন্ন। সমাজেব যেটা শক্তির দিক তাকে বলা যায় রাষ্ট্র—অনেক সময় বিভিন্ন সমাজ একই রাষ্ট্রের অধীন, হিন্দুসমাজ ও মোশ্রেমসমাজ দুইই বাঙ্গলার রাষ্ট্রের অংশ। সাম|জিক নিয়ম হিন্দু-মুসলমানের অনেকটা আলাদ । কিন্তু রাষ্ট্রেব নিয়ম, অর্থাৎ আইন, দুইয়ের বেলাই এক। এ সম্বন্ধে অনেক জানবার, অনেক শেখবার, অনেক ভাববাব আছে, সেগুলি তোমরা বড় হয়ে নিজেরাই আবিষ্কাৰ করলে । তুনিয়াব কোন সমাজ বা বাষ্ট্রক্ট মানুষকে পুবোপুৰী খুন্সী করতে পাবে না-মানুষ যখন যে অবস্থায় থাকে, তা নিয়ে কানদিনই তালা তুষ্ট নয়, তুষ্ট থাক। পোপ হয় উচিত ও নয়, তাই মানুষ সৰ্ব্বদাই ভাবে কি ভাবে রাষ্ট্র বা সমাজের ব্যবস্থার উন্নতি করা যায়। আমাদের দেশে পর ছোওয়া ছুয়ার ব্যাপাব এখনো রয়েছে, মেয়েদের পদারও অনেক জায়গায় বাড়াবাড়ি- অমর চাই যে তার বদল হোক। আমাদের দেশ পরাধীন---আমবা চাই যে দেশকে স্বাধীন করে তাব রাষ্ট্রশক্তি আমরা নিজেদের হাতে নেবে দেশে গরীব দুঃখী আর থাকবে না, ব্যবসায় বাণিজ্য বেড়ে যাবে, অসুখ-বিস্তুখে