মৃত্যুঞ্জয় গল্পটি এই ভাবে বলিয়াছেন— কৌশাম্বী নামে এক নগরী। নামে এক গণক ছিলেন । শান্তিধর নামে তাহার এক পুরে । সে জন্মব*র fছল এবং পণ্ডিতের নিকট দীর্ঘকাল অধায়ন করিল তথাপি তাহার বিষয় বোধ হইল না। প্রাজ্ঞরা সেই প্ৰাকীর কঠিয়াছেন যে পিতা সস্তুষ্ট হইয়া পুত্রদিগকে সৰ্ব্বস্ব দিতে পারেন কিস্থ ভাগ ও বুদ্ধি দিতে পারেন ন। সেই পুত্র পিতার লোকদ্বয়ুসাধনের প্রতাশারূপ রক্ষের বীজ স্বরূপ এবং স ক লভিলাষের স্থান সেই একমাত্র পুত্র । দেবধর .স পুত্রের সহিত ছায়ার BHD BBSBBS BB BBB BBBB SBBB BBB SBBB পুত্রকে শাস্বাধ্যয়ন করা হলেন কিন্তু দীর্ঘকাল পশ্যস্ত পিতার মহা যত্নেতে সেহ পুত্র শুক পক্ষীর স্থায় পে বল শাস্ত্রাভ্যাস করিল কিন্তু তাখার পদার্থবোধ ইহণ না । দেবধর গণক পুত্রকে শাস্ত্রজ্ঞ করিয়া চিও করিলেন যে এখন পুত্রকে রাজার নিকটে পরিচিত কfরব । রাজা ঐ স্থত জনকে দেশিয়া গণককে জিজ্ঞাসা করিলেন যে হে গণক তোমার পুত্র কোন কোন শাস্ত্র পণ্ডিয়াছেন। দেবপর নিবেদন কfবলেন হে ভূপাঙ্গ আমার পুত্র জ্যোতি: শাস্ত্ৰাধ্যয়ন করিয়াছে স্থতাতে প্রশ্নের উত্তর করিতে পারে কিন্তু যদি মাজি মহারাজ কোন প্রশ্ন করিতে তাহার উপযুক্ত উত্তর করিতে পারে তবে শাস্ত্রধ্যয়নের ফলভাগী হইবে। তদনন্তর রাজ। কৌতুকাfবষ্ট হইয়া এক স্বর্ণাঙ্গুলী মুষ্টিমধ্যে রাখিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন হে শান্তিধর গণক আমার মুষ্টিতে কি BBBB BSBBB BBB BBB SBBB BB BBBS গণনা করিল এবং গণনাতে জ্ঞাত হইয়া নিবেদন করিল হে নরেন্দ্র তোমার মুষ্টিমধ্যে কোন মূল কিম্বা কোন জীব নাহি কিন্তু ধাতুময় কোন দ্রব্য আছে । রাজা কহিলেন যে তুমি যথার্থ কহিয়াছ ৷ গণকপুত্র পুনৰ্ব্বার গণনা করিয়া কহিল যে চক্রাকৃতি কোন দ্রব্য আছে। রাজ। আজ্ঞা করিলেন যে বিশেষরূপে কহ । শান্তিধর পুনৰ্ব্বার নিবেদন করিল যে মধ্যে শুষ্ক অথচ ভারী এমন দ্রব্য আছে । রাজ। সস্তুষ্ট হইয়া কম্পিলেন যে সাধু। গণকপুত্র রাজার প্রশংসাবাক্যেতে ফুরিতৰাহু হইয়া কহিতেছি কহিতেছি ইহা কহিয়া গণনা ত্যাগ করিয়া নিজ তাহাতে দে বধর f_iஆகtஆகு. বুদ্ধিতে কহিল হে রাজন তোমার মুষ্টিমধ্যে পাথরের জাতা মাছে। রাজা এই কথা শুনিয়া কিছু হাস্ত করিয়া কহিলেন হে দেবধর গণক তোমার পুত্র শাস্ত্র ভ্যাস করিয়াছে কিন্তু বুদ্ধিহান। অবশ্য পুকয-পরীক্ষার ভাষার উপর বিদ্যাপতির কিছু চিহ্ন নিশ্চয় আছে, কাবণ উহা অনুবাদ মাত্র, বিদ্যাপতির বচনা হইতে অনুপাদ,—স্বতবাং মৃতুঞ্জয়ের রচনা দেখিতে ২হলে, মূল লেখ। অর্থাৎ উপরে দেওয়া মৃত্যুঞ্জয়েব প্রথম রচনাই দেখা উচিত । তবে এই কথা স্বীকার কবিতে হইবে যে মৃ :্যঞ্জয়ের ভাযা বিষয়ের অনুরূপ হইত, কঠিন বিষযেৰ আলোচনা করিতে গিয। গম্ভীর ভাসায় লিখতেন, আবাব সহজ বিষয়েব কথা সরল ভাষায় লিখিতেন । ভবানীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় রামমোহনের সময়ের একজন ক্ষতাশালা লেখক ছিলেন । তা ছাড়া তিনি ছিলেন ধৰ্ম্মসভাৰ সম্পাদক ; HBBSS00 BJS TBBSS JSJBB BB SBBJD বাহির হইত। পল্লীগ্রাম হইতে চলি য়া আসিয়া তাহার পিতা কলুটোলায় বাড়ী করেন । ভবানীচরণ “ক1ষ্টন হাউসে” অর্থাৎ শুল্ক বিভাগে কার্য্য করিতেন । উত্তরপ্রতুক্তিরে বাদ-বিসম্বাদে তাহার পটুত ছিল । রামমোহন রায়ের সহিত তিনি যে মসৗযুদ্ধ চালাইহেন তাঙ্গা পাঠকেরা সকলে বিশেষ ভাবে উপভোগ করিত । তিনি ব্যঙ্গরচনায় কৃতী ছিলেন। যাeারা তাঙ্গার কথা বিস্তৃতভাবে আলোচনা করিয়াছেন তাহার। বলেন যে র্তাহার তিনখানি ব্যঙ্গরচনার বই ছিল,—একখানি নিজের নামে, ছুইখানি বেনামীতে। তাহার রচিত মোট গ্রন্থসংখ্য। প্রায় দশ । তিনি ব্যঙ্গ করিতেন, যাহারা নকলনবিশ ছিল, যাহারা সং সাজিতে চাহিত, যাহার। অতিমাত্রায় বাবু • "שמס\
