ভাল্লভীক ডাকঘঙ্কেল্প ইতিহাস যায় না। এই সময়ে ইষ্ট ইণ্ডিবা কোম্পানী টিপু স্বলভান ও মারহাঠাদের সহিত যুদ্ধে ব্যাপৃত ও ব্যস্ত থাকায় এদিকে সম্ভবতঃ বিশেষ মনোযোগ দিতে পারেন নাই। উনবিংশ শতাব্দীর প্রথমভাগে ভারতে ব্রিটীশ সাম্রাজ্য বিস্তারের কার্য এক প্রকার শেষ হয় । ১৮১৮ সালে শেষ মারাঠা যুদ্ধের পর পাঞ্জাব ও ব্রহ্ম প্রদেশ ভিন্ন বিশেষ উল্লেখযোগ্য আর কোন স্থান ব্রিটিশ শাসনাধীনে আসে নাই। দেশে শাস্তি স্থাপিত হওয়াব পর আবার শাসনকৰ্ত্তাদের এদিকে দৃষ্টি পড়ে এবং ১৮১৭ খৃষ্টাব্দেব বিশ আইন মূলে ডিষ্ট্রক্ট পোষ্টঅধিসের স্বষ্টি হয় । এমন সময় হইতে বহুকাল পর্যাস্ত "ইম্পিরিয়াল পোষ্টঅফিস” ও “ডিষ্ট্রক্ট পোষ্টঅফিস" পাশাপাশি বিদ্যমান ছিল। প্রথমোক্ত অফিস গুলি পোষ্টমাষ্টার জেনারেলের এবং দ্বিতীয় শ্রেণীর অফিসগুলি ডিক্ট কালেক্টারের অধীন ছিল। প্রতোক জেলার ভিতব এক থানা ইহঁতে অন্য থানায় এবং প্রত্যেক থানা হইতে জেলার সদরে সবকারী ডাক যাইবার জন্যই ডিষ্ট্রক্ট পোষ্ট অফিসের স্বষ্টি ছয় । এই ডাকে সরকারী চিঠিপত্র ভিন্ন অন্ত কোন চিঠিপত্র নেওয়া হুইত না। ডাক বহনেব জন্য স্থানীয় জমিদাবদিগকে চর করা জোগাড় করিয়া দিতে হঠত এবং অপরাধ ২৪লে দণ্ডনীয় হইতে হইত। নানা কারণে ডিষ্ট্রক্ট পোষ্টঅফিসেব কাজ কৰ্ম্ম ভাল ভাবে চলিতেছিল না। জমিদারগণৰে নিজ খরচে সরকারী ডাক পাঠাইতে ইহঁত, অথচ সেই সঙ্গে নিজেদের এক থান চিঠি পঠাইবার উপায় তাহদের ছিল না, এমন কি ইম্পিরিয়াল পোষ্টঅফিসের মাশুল দিয়াও নহে। নিজেদেব চিঠি পাঠাইতে কইলে তাৰাদিগকে বহুদূরবত্তী ইম্পিৰিয়াল পোষ্টঅফিসের সাহায্য লইতে হইত। এরূপ ব্যবস্থার কাজ কখনো ভালরূপ চলিতে পারে না এবং চলিলও না । তখন ডিষ্ট্রীষ্ট পোষ্টে ডাক পাঠাইবার ভার জমিদাবদিগের হাত হইতে ক্রমশঃ কালেক্টারদের তত্ত্বাবধানে আন। হইল। তখনও খরচ জমিদারদিগকেই ৰোগাইতে হইত। কেৰল সময়মত ডাক পাঠাইতে না পারিলে সে অপরাধের জন্য দণ্ডিত হইবার যে সম্ভাবনা ছিল जाश क्ष्हे८७ डेशनिश८क श्रशाइठि cन७ग्र1 रहेण । জমিদারগণের দেয় এই করের নাম ছিল ডাকসেস। हेरा ७५न डेटैिंग्ना भिग्नाप्छ । भाजाज ९ ८वादारे প্রদেশে ডিষ্ট্রাক্ট পোষ্টঅফিসের খরচ, ইম্পিরিয়াল পোষ্টঅফিসের খরচের ন্যায় কোম্পানীই বহন করিত । যুক্ত প্রদেশে, মধ্যপ্রদেশে ও পাঞ্জাবে এই বিভাগের খরচ সরকারী তহবিল ও ডাকসেস হইতে ভাগাভাগি করিয়া বহন করা হইত ; একমাত্র বাঙ্গলাদেশেই স্থানীয় জমিদারগণের নিকট হইতে ডিষ্ট্রাক্ট পোষ্ট অফিসের সমস্ত খৰচ আদায় করা হইত। কম্পিরিয়াল ডাকবিভাগ যোগে পৰ্ব্বসাধারণের চিঠি দিবার অধিকাব প্রতিষ্ঠিত হইলেও ১৮৩৭ সাল পর্যান্ত তাeার ইচ্ছা কবিলে চিঠিপত্র প্রেরণের ব্যবস্থা স্বতন্ত্রভাবে নিজেরাও করিতে পাঞ্জিত ৷ এমন কি সরকারী ডাকে চিঠি পাঠাইবার খরচ বেশী পড়ায় অনেক স্থলে বেসরকারী ডাকও চলিত। ১৮৬৭ খৃষ্টাব্দে ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানী এক আইন প্রণয়ন করিয়া তাহার এলাকার মধ্যে এই উপায়ে ডাক প্রেরণ বন্ধ কবিয়া দেন। এই আইন বিধিবদ্ধ হওয়ার পব লোকমারফতে বা নিজ খরচে কোথাও কোনও চিঠিপত্র পাঠাইলে উহার প্রেরক ও বtহক উভয়কেই দণ্ডনীয় হইতে ইষ্টত। এই বিসদৃশ निग्रभ •v* s*छेय्क थठाशठ २ग्र । ১৮৩৭ খৃষ্টাব্দের পূৰ্ব্বে ওয়ারেন হেষ্টিংসএর আমলে সরকারী ডাকের সহিত পৰ্ব্বসাধারণ চিঠিপত্র পাঠাইবার অধিকার প্রাপ্ত হইলেও উহ। অনেকটা অনুগ্রহ সাপেক্ষ ছিল। ১৮৩৭ সালে এই অধিকারকে কোম্পানীর পক্ষে রীতিমত বাধ্যতামূলক कद्रा रुख । कि “था८न देst७ दणा श्रादश रू. ८य সৰ্ব্বসাধারণের চিঠি পাঠাইবার এই আইনসঙ্গত অধিকার কেবলমাত্র ইম্পিরিয়াল পোষ্টঅক্ষিসের (qजा कtब्र भ८५iहे निदक fझग । fए हैं क्ले ८*nछे*fय न তখন পর্য্যস্ত কেবল সরকারী ডাক বহন ক্ষরিত । किस्त्र हेलिब्रिग्रJाण ८°ाहे1शिtन८ ग१था भूद कभ थt +tw ५७ १७ गरइ छिन्न भध:५८ण* ८णt*८भ ब्र ডাক প্রেরণের এ স্বৰিধ দুর খইল না। এইরূপ दादशग्न छगिमाद्रtभन्न श्रनरखार६ब्र कांग्र• ८डभनि থাকিয়া গেল। কারণ ডিষ্ট্রিক্ট পোষ্ট-ফিসের খরচ ठाशtन द्र cयाशाहेtफ रहेठ भषs ठाशब॥ ७हे বিভাগ হইতে কোন উপকার পাইত না । এই সৰ ՀԽՓ:»
